ওমান ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত-ওমান ড্রাইভিং ভিসা প্রসেসিং

ওমান ড্রাইভিং ভিসা
ওমান ড্রাইভিং ভিসা

ওমান ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত এবং ওমান ড্রাইভিং ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব আজকের এই কনটেন্টে। এই কনটেন্ট থেকে আপনারা গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেয়ে যাবেন ওমান ড্রাইভিং ভিসা থেকে। আজকের এই কনটেন্ট থেকে আপনারা জানতে পারবেন ওমান ড্রাইভিং ভিসায় কেন যাবেন। ওমান ড্রাইভিং ভিসা প্রসেসিং, ওমান ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত, ওমান ড্রাইভিং ভিসার দাম কত ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

ওমান ড্রাইভিং ভিসায় কেন যাবেন

ওমান ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে অনেকেই কাজ করতে যেতে চান। আমরা সকলে জানি কনস্ট্রাকশন সাইটের কাজের চেয়ে বা গার্মেন্টসের কাজের চেয়ে ড্রাইভিং কাজটি তুলনা মূলকভাবে সহজ। আবার অন্যান্য কাজের তুলনায় ড্রাইভিং এর চাকরি করে যারা তাদের বেতনও বেশি। যে কারণে মানুষ ওমানে ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে যেতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন।

বাঙালিরা বিদেশ গিয়ে অনেক রকম কাজ করে থাকেন। বিভিন্ন রকম ক্যাটাগরির কাজ রয়েছে যা ভিন্ন ভিন্ন ভাগে বিভক্ত। অনেক রকম কাজের মধ্যে ড্রাইভিং এর কাজ সহজ এবং বেতন বেশি। যে কারণে আপনি ওমান ড্রাইভিং ভিসায় যেতে পারেন। আপনি যেহেতু ওমানে যাবেন অর্থ উপার্জন করার জন্য সুতরাং আপনি ড্রাইভিং ভিসায় ওমানে যেতে পারেন।

ওমান ড্রাইভিং ভিসা প্রসেসিং

আপনি দেশে থাকেন কিংবা দেশের বাহিরে যেখানেই থাকেন না কেন আপনার জন্য ওমান ড্রাইভিং ভিসা প্রসেসিং হয়ে গেছে একেবারেই সহজ বিষয়। কারণ বর্তমানে সরকার ওমান ড্রাইভিং ভিসা প্রসেসিং সম্পূর্ণ অনলাইন ভিত্তিক করে নিয়েছে। তাই আপনি দেশের বাহির থেকেও খুব সহজে নিরাপদ ভাবে অনলাইন ড্রাইভিং ভিসার আবেদন করতে পারবেন। অনলাইন ড্রাইভিং ভিসার আবেদন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ প্রবাসী মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে করতে হবে।

যদি আপনি অনলাইনে আবেদন করতে ব্যর্থ হয়ে থাকেন তবে আপনি বাংলাদেশের যে কোন এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করে আবেদন করতে পারবেন। তবে বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে বেসরকারি এজেন্সি গুলোর মধ্যে বেশি কিছু এজেন্সি রয়েছে যারা মানুষকে হয়রানি করে থাকে। বাংলাদেশে অনেক মানুষ এজেন্সি থেকে ব্যাপকভাবে প্রতারিত হয়েছে। তাই অবশ্যই আপনি যে এজেন্সি থেকে আবেদন করতে যাচ্ছেন সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জেনে নেবেন।

ওমান ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

ওমান ড্রাইভিং ভিসায় গিয়ে একজন শ্রমিক বেতন পাবেন প্রায়ই ২৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা  বা তার উর্ধ্বে। প্রথম অবস্থায় আপনারা ড্রাইভিং ভিসায় গিয়ে ওমানে মাসিক আয় করতে পারবেন প্রায় ২৫ হাজার টাকা। তবে অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা বাড়ার সাথে সাথে আপনার বেতন বৃদ্ধি পাবে। কোম্পানি ভেদে ড্রাইভিং এর কাজ করে যারা তাদের বেতন সামান্য কমবেশি হতে পারে।

তবে যদি আপনি ডেলিভারি বয় হিসাবে অথবা নিজেই কোন ধরনের সেখানে ড্রাইভিং এর কাজ করে থাকেন তাহলে কিন্তু বেতন অন্যান্যদের তুলনায় অনেকটা বেশি তুলতে পারবেন। সেই সাথে এখানে যদি আপনি পার্ট টাইম এবং নিজে যদি এক্সট্রা ভাবে ড্রাইভিং কাজে সুযোগ দিতে পারেন তাহলে মাসে আপনি এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন এক্ষেত্রে নির্ধারিত কোন লিমিট হিসাবে বেতন উল্লেখ করা হচ্ছে না।

ওমান ড্রাইভিং ভিসার দাম কত

ওভার ড্রাইভিং ভিসার দাম হয়ে থাকে প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার থেকে ৩ লক্ষ টাকা। আপনি যদি অনলাইন এর মাধ্যমে সকল প্রসেস নিজে নিজে করতে পারেন তাহলে আপনার খরচ হবে ৭০ হাজার থেকে এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা পর্যন্ত। আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যমে যান তাহলে আপনার খরচ প্রায় তিন লক্ষ হয়ে থাকবে। দালালদের মাধ্যমে গেলেও আপনার খরচ পূর্বে প্রায়ই তিন থেকে সাড়ে তিন লক্ষ টাকা।

তবে এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কোন এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যাচ্ছেন এবং ওই এজেন্সিতে কেমন দাম চাচ্ছে সেটা আপনি অন্যান্য এজেন্সির সঙ্গে তুলনা করে দেখবেন যদি অধিক মাত্রায় সে থাকে তাহলে আপনারা অন্যান্য এজেন্সি দের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে তারপরেই নির্ধারিত একটি দাম সিলেক্ট করবেন।

ওমান ড্রাইভিং ভিসায় যেতে কি কি লাগে

ওমান ড্রাইভিং ভিসায় যেতে হলে আপনাকে সর্ব প্রথম একটি আন্তর্জাতিক লাইসেন্স তৈরি করতে হবে। আপনি যদি একটি আন্তর্জাতিক লাইসেন্স তৈরি না করেই আমার ড্রাইভিং বিষয়ে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনার আবেদনটি বাতিল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনায় সবচেয়ে বেশি। তাই অবশ্যই যে কোন দেশে ড্রাইভিং ভিসার আবেদন করার আগে আইডিপি লাইসেন্স তৈরি করে নিবেন।

শুধু আইডিপি লাইসেন্স নয় এর পাশাপাশি আরো বেশ কিছু রিকোয়ারমেন্ট রয়েছে ওমান ডাইভিং ভিসার জন্য। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা। ওমানে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণে সড়ক দুর্ঘটনা রেকর্ড করা হয়। যার কারণে ওমান সরকার আইন পদক্ষেপ এর মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। তাই অবশ্যই আন্তর্জাতিক লাইসেন্সের পাশাপাশি নিজের দক্ষতা তৈরি করে নিতে হবে ওমান ড্রাইভিং ভিসা পেতে হলে।

আরো পড়ুনঃ  কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ( ২৫ টি সহজ কাজ )

ওমান ডাইভিং ভিসা কিভাবে পাবেন

ওমান ড্রাইভিং ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করতে হবে। কারণ ওমানে কাজ দেয়ার নামে দালালরা সার্বক্ষণিক প্রতারণা করে আসছে বাঙ্গালীদের সাথে । তাই ওমানে অবস্থিত আপনার নিকটীও কোন মানুষ যদি থেকে থাকে তাহলে খুব সহজে তার থেকেই ওমান ড্রাইভিং ভিসা নিতে পারবেন। ওমানে অবস্থিত প্রবাসী বাঙ্গালীদের থেকে ড্রাইভিং ভিসা নিলে প্রতারণা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

আরবের এই দেশটির প্রধান ফসল হলো খেজুর। খেজুর এবং মাছ রপ্তানি করে এদেশের মূল অর্থনীতি দাঁড়িয়ে আছে। এগুলো রপ্তানি এবং বাজারজাত করার জন্য বিপুল পরিমাণ ড্রাইভার প্রয়োজন হয়। তাই এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে ড্রাইভার নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে অবশ্যই আপনি যদি ওমান ড্রাইভিং হিসাব পেতে চান তাহলে কোন প্রতারক চক্রের সাথে চুক্তি করবেন না।

ওমান ড্রাইভিং ভিসা
                                                   ওমান ড্রাইভিং ভিসা

ওমান ড্রাইভিং ভিসার বয়স

ওমান ড্রাইভিং ভিসায় কাজ করতে হলে ২১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে। কারণ এখানে অতিরিক্ত সড়ক দুর্ঘটনার কারণে বেশি বয়সের কর্মীদের ছাটাই করা হয়ে থাকে। সেই সাথে কম বয়স্কদের যোগদান করারও কোন সুযোগ নেই।ওমান ডাইভিং ভিসায় কাজ করার জন্য একজন মানুষের বয়সের থেকে জরুরি হলো দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা।

আরো পড়ুনঃ  বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর বিমান ভাড়া

ওমান ড্রাইভিং ভিসা পেতে কতদিন লাগে

ওমান ড্রাইভিং ভিসা পেতে সর্বোচ্চ দুই মাস সময় লাগতে পারে। তবে আপনার সকল কাগজ পাতি যদি সঠিক থাকে সে ক্ষেত্রে আরও দ্রুত সময়ের প্রমাণ ড্রাইভিং ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যার কারণে কোন ডকুমেন্টস ভুল দেওয়া যাবে না, এবং ভিসা আবেদনটি হতে হবে একেবারেই নির্ভুল। তাহলে আপনি খুব শীঘ্রই ওমান ড্রাইভিং হিসাব পেয়ে যাবেন।

অনেকের ওমান ড্রাইভিং ভিসা পেতে ছয় মাস থেকে এক বছর সময় লেগে যায়। এর কারণ হলো ওমান ড্রাইভিং ভিসা পাবার জন্য অনেকেই ডকুমেন্টগুলোর মধ্যে জালিয়াতি করে থাকে। এবং এজেন্সিতে যদি এই ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়ে তাহলে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ভিসা প্রদান করা হয়। যদি আপনার কোন তথ্যাদির মধ্যে জালিয়াতি ধরা পড়ে তাহলে আপনি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আর দেশের বাহিরে যেতে পারবেন না।

ওমান ডাইভিং ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

ওমানে ড্রাইভিং বেশি আবেদন প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং নিরাপদ। কারণ পূর্বের সময় ওমানের ড্রাইভিং ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া অনেকটাই জটিল ছিল। এ কারণে অনেক দালাল চক্র ফাঁদ পেতে বসে অনেক কে প্রতারণার স্বীকার করত। কিন্তু বর্তমানে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে খুব সহজেই ওমান ড্রাইভিং ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যায়। ড্রাইভিং ভিসা প্রক্রিয়া সম্পাদনের প্রথম ধাপ হলো ভিসা আবেদন।

ভিসা আবেদন করার পর আপনাকে একটি চিঠি প্রেরণ করা হবে। চিঠিতে আপনার পরবর্তী  রিকোয়ারমেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা থাকবে। সমস্ত রিক্রুটমেন্ট সঠিকভাবে এজেন্সিকে প্রদান করলে খুব সহজেই আপনি ড্রাইভিং ভিসা পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ একমাস সময় লাগতে পারে।

সরকারিভাবে ওমান ড্রাইভিং ভিসা

সরকারিভাবে ওমান ড্রাইভিং ভিসা কাজের সুযোগ খুবই কম। কারণ ওমানের মোট জনসংখ্যা হল ৪৫ লক্ষ। ক্ষুদ্র এই দেশটিতে খুব একটা বেশি সংখ্যক ড্রাইভার নিয়োগ দেওয়া হয় না। এরপরও মানে যখন ড্রাইভার সংকট দেখা যায় তখন ওমান সরকার বাংলাদেশ থেকে স্বল্পসংখ্যক কিছু ড্রাইভার চেয়ে থাকে। তবে বিশেষ বিশেষ সময় ছাড়া ওমানের ড্রাইভার নিয়োগ দেওয়া হয় না সরকারিভাবে। তাই ওমানে ড্রাইভার ভেসে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে বেসরকারিভাবেই চেষ্টা করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ  কানাডা শ্রমিক ভিসা-কানাডা শ্রমিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

ওমান ড্রাইভিং ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • পাসপোর্ট
  • ভিসা আবেদন ফরম
  • একটি ইন্টারন্যাশনাল লাইসেন্স
  • ছবি
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • পিতা মাতার ভোটার আইডি কার্ড
  • বর্তমান অফিসের চিঠি
  • ড্রাইভিং কোম্পানির বিস্তারিত তথ্য

উপরোক্ত তথ্য গুলো ছাড়াও আরো অনেক কিছু প্রয়োজন হতে পারে, যেগুলো আপনি এজেন্সি থেকে খুবই সহজে সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।

ওমান ড্রাইভিং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

বর্তমানে ওমান ড্রাইভিং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নেই। ওমানের মোট জনসংখ্যা হল ৪৫  লক্ষ। এবং এই ৪৫ লক্ষ মানুষের মধ্যে প্রায় ১৫ লক্ষ মানুষ হল অধিবাসী। ওমানের ড্রাইভিং ভিসায় মানুষ নেয়া হয় তবে অন্যান্য দেশের মত না। ওমানের ড্রাইভিং বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় বছরে দুই থেকে তিনবার। এছাড়াও বিশেষ কিছু সময়ে ড্রাইভিং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। এ সকল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সর্বশেষ থাকতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে সার্বক্ষণিক ওমান ড্রাইভিং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে আপডেট দেওয়া হয়।

আরো পড়ুনঃ  জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩-জাপান জব ভিসা ২০২৩

ওমানে ড্রাইভিং কাজ কিভাবে পাবেন

ওমানে ড্রাইভিং কাজ পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে কাজ খুঁজে নিতে হবে। সরকারিভাবে ওমানের ড্রাইভিং কাজ করতে হলে আপনাকে বাংলাদেশ শ্রম মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইট গুলো নিয়মিত ভিজিট করতে হবে এবং আপডেট রাখতে হবে। সেই সাথে ওমানের যে সকল ড্রাইভিং কাজের জন্য দূতাবাস রয়েছে সেখান থেকে সার্বক্ষণিক তথ্য নিতে হবে।কারণ পৃথিবীতে কেউ জায়গা ছেড়ে দেয় না নিজের জায়গাটা নিজেকে তৈরি করে নিতে হয়। আপনি যদি মনে করেন যে আপনাকে কেউ এসে ড্রাইভিং কাজের জন্য সুযোগ করে দেবে তাহলে আপনার ভাবনাটা একেবারেই ভুল।

ওমানে কি ধরনের ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগে

ওমানে ড্রাইভিং ভিসায় যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে আইডিপি লাইসেন্স তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ ওমান ড্রাইভিং ভিসায় আবেদন করতে হলে অবশ্যই আপনার একটি আন্তর্জাতিক মানের ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা বাধ্যতামূলক। আন্তর্জাতিক মানের ড্রাইভিং লাইসেন্স দেশের বাহিরে নিয়ে ড্রাইভিং করতে পারবেন না। শুধুমাত্র একটি আন্তর্জাতিক মানের লাইসেন্স দ্বারা পৃথিবীর প্রায় ১২০ টি দেশে ড্রাইভিং পেশায় যুক্ত হওয়া যায়।

কাতার ড্রাইভিং ভিসা ২০২৩ | কাতার ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *