আজকে আমরা কথা বলব গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩ নিয়ে কিভাবে আপনারা ২০২৩ সালে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে ব্রিজ এ যেতে পারবেন এবং কত টাকা খরচ হবে এবং কি কি কাগজপত্র লাগবে তা সকল বিষয়গুলো আজকের এই কন্টেন্টের মধ্যে পেয়ে যাবেন তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক পর্যায়ক্রমে গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত।
বিগত বছরগুলো থেকেই মূলত গ্রিস ওয়ার পারমিট ভিসা নিয়ে অনেকেই অনেকভাবে গ্রিসে যেয়ে থাকে তবে আগের তুলনায় এবারে গ্রিসে যাওয়া অনেকটাই সহজ হয়েছে। এজন্য আগের মত তেমন কোন কঠিন মাধ্যমে যাওয়া লাগবে না এক্ষেত্রে সরাসরি এখন বাংলাদেশ থেকে গ্রিসের যাবতীয় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে যেতে পারবেন। তবে খরচ আগের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে কত টাকা খরচ লাগবে এবং কি কি কাগজপত্র লাগে তা পর্যায়ক্রমে তুলে ধরেছি।
কিন্তু কাজের বেতন বেশি হওয়ার কারণে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে অনেকে সেখানে যাচ্ছে অথবা প্রবাসী বাংলাদেশী যারা বিদেশে অবস্থান করছে তারাও কিন্তু গ্রিসে যাওয়ার উদ্দেশ্যে অনেক ভাবেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিভাবে আপনারা দেশ থেকে এবং দেশের বাইরে থেকে গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাবেন সে বিষয়গুলো নিয়েই মূলত আজকের মূল আলোচনা।
গ্রিসে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে কেন যাবেন
গ্রিসে ওয়ার পারমিট ভিসা নিয়ে গেলে আপনি নির্দিষ্ট যেকোনো একটি কাজে নিয়োজিত থাকতে পারবেন এবং আনুমানিকভাবে বেতন অন্যান্য ভিসার তুলনায় একটু বেশি পাবেন যারা সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বেঁচে যাবেন তাদের কাজ করার অনুমতি থাকবে। গ্রিসে দুই ভাবে আপনারা যেতে পারবেন একটা সিজনাল কাজের ভিসা নিয়ে আবার আরেকটা আছে নন সিজনাল কাজের ভিসা নিয়ে।
আপনি যদি সিজনাল অথবা নন সিজনাল গ্রেস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে পারেন তাহলে যে কোন মুহূর্তেই আপনারা কাজে নিয়োজিত থাকতে পারবেন এবং বেতনও কিন্তু আনুমানিকভাবে বেশি পাওয়া যায় তাই অন্যান্য দেশের তুলনায় গ্রিসের বেতন বেশি হওয়ার কারণেই মূলত বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অন্যান্য মানুষজন সেখানে বাড়ি জমাচ্ছে।
এবং গ্রিসে কিন্তু ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারলে আপনাদের অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা থাকবে। অনেক কোম্পানি আছে তারা নতুনভাবে আবার পুনরায় ভিসা রিনিউ এর সুযোগ দিয়ে থাকে অথবা থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকে সেই সাথে রয়েছে বেতন বোনাস সহ আরো অনেক ধরনের সুযোগ তাহলে চলুন আসলে দেখে নেয়া যাক যে কিভাবে গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করবেন এবং গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ।
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 2023
২০২৩ সালে সম্পূর্ণভাবে গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ঢাকা থেকে করা যাচ্ছে এক্ষেত্রে আগের মত আর ইন্ডিয়ার মাধ্যমে আপনাদেরকে গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করা লাগবেনা। ২০২৩ সালে বাংলাদেশের মাধ্যমেই আপনারা গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন এক্ষেত্রে খরচ করা লাগবে পাঁচ লক্ষ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮ লক্ষ টাকার মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন। গ্রিসের ওয়ার পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য ঢাকা গ্রিস ভিসা কেন্দ্রের মাধ্যমে আপনারা আবেদন করতে পারবেন।
বিগত বছরগুলোতে মূলত ইন্ডিয়া গ্রিস দূতাবাস হতেই যাবতীয় ভিসার জন্য আবেদন করা হতো সেখান থেকেই মূলত গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে গ্রিসে পাড়ি জমাত। তবে এখন বর্তমানে যারা দেশের বাইরে থেকে গ্রিসের ভিসা করছে তাদের খরচ কিছুটা কম হলেও একটু ঝামেলায় পড়তে হয় কিন্তু সরাসরি যদি এখন বাংলাদেশ থেকে আপনারা ভিসার আবেদন করেন তাহলে কিন্তু তেমন কোন সমস্যা হবে না তাহলে চলুন কিভাবে আবেদন করবেন দেখে নেওয়া যাক।
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা থাকতে হবে তারপরে আপনি গ্রীস ঢাকা ভিসা কেন্দ্রের মাধ্যমে আপনারা আবেদন করতে পারবেন আবেদন করার জন্য। https://bd-gr.gvcworld.eu/en/online-visa-application ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাপার্টমেন্ট দিতে হবে। অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে তাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করে নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর আপনারা গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য অনলাইন থেকে আগেই আপনাদেরকে এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে এপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার পরে নির্দিষ্ট সময় তারা নির্ধারণ করে দিবে সময় অনুযায়ী পরবর্তী তাদের ঢাকা গ্রীস ভিসা কেন্দ্রের মাধ্যমে আপনাদেরকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো দেখিয়ে পুনরায় আবার অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।
তবে মনে রাখবেন গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট সহ প্রয়োজনে আরো কিছু তথ্য লাগবে যেগুলো অবশ্যই আপনাদেরকে দেখাতে হবে সেই সাথে আপনার নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা সহ আপনি অন্য কোথাও কাজে নিয়োজিত আছেন কিনা আপনার রিসেন্ট এক্টিভিটিস কি তা সবগুলো আপনাকে উল্লেখ করে দেখাতে হবে।
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত
বর্তমানে গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কোরছে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকার মতো। বিগত বছরগুলোতে ইন্ডিয়া গ্রীস দূতাবাসের মাধ্যমে বিচার আবেদন সহ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে খরচ পড়ত প্রায় পাঁচ থেকে ১০ লাখ টাকার মত কিন্তু এখন সরাসরি বাংলাদেশ থেকে করলে আপনাদের ৫ থেকে ৮ লাখ টাকার মধ্যেই হয়ে যাবে। গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম মূলত নির্ভর করে আপনি কি ধরনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন যদি ভালো মানের কাজ হয় তাহলে কিন্তু একটু বেশি দাম পরে গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার।
গ্রীসে কিন্তু এক এক রকম ভিসার একেক রকম দাম নির্ধারিত থাকে এক্ষেত্রে যদি আপনি টুরিস্ট ভিসা বা স্টুডেন্ট ভিসা অন্যান্য ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে কিন্তু বিভিন্ন ধরনের খরচ রয়েছে আজকে আমরা শুধু আলোচনা করেছি গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত এই বিষয়টি নিয়ে পর্যায়ক্রমে আমরা অন্যান্য ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরব তাহলে চলুন আমরা অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করি।
গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে হলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগবে এই প্রয়োজনে কাগজপত্র যদি কোন ধরনের ভুল দুটি থেকে থাকে তাহলে তা অগ্রিমভাবে ঠিক করে নিতে হবে। অনেকের ভোটার আইডি কার্ড অথবা বিভিন্ন কাগজপত্রে ভুল ত্রুটি থাকে সেগুলো আগে থেকে সংশোধন করে নিবেন তা না হলে কিন্তু গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বাতিল হয়ে যাইতে পারে তাই অবশ্যই চেষ্টা করুন একেবারে বৈধ কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করার।
- ৬ মাস মেয়াদি ভ্যালিড পাসপোর্ট
- এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- ৬ মাস মেয়াদী ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- নির্দিষ্ট কাজের ওপর দক্ষতা
- ইংলিশ ভাষা গত দক্ষতা
- লাস্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা
- স্টুডেন্ট হলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- পূর্বে কোথাও কাজ করেছেন তার প্রমাণ
- লাস্ট দুই মাসের মধ্যে মেডিকেল রিপোর্ট
- করোনা ভ্যাকসিন নিশ্চিত করনের সনদ
এছাড়া আরো প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনারা আগে থেকেই সাপোর্ট সেন্টারে ফোন দিয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারেন বর্তমানে কি কি কাগজপত্র লাগছে সে বিষয়গুলো আগে থেকে জেনে নেওয়া উচিত। এক্ষেত্রে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন দেওয়া থাকতে হবে তা না হলে ভিসা পাওয়া সম্ভব হবে না। এবং অবশ্যই দুই মাসের মধ্যে মেডিকেল রিপোর্ট দেখানো লাগবে স্বাস্থ্য পরীক্ষার একটি রিপোর্ট তৈরি করে দেখানো লাগে।
গ্রিস ওয়ার্ক ভিসা নিয়োগ ২০২৩
গ্রিস কাজের ভিসা | বিস্তারিত |
সিকিউরিটি গার্ড, রেস্টুরেন্ট কর্মী | ১৭ জন |
বয়সীমা | ২২ থেকে ৪৫ |
বেতন | ১ লক্ষ ৫৫ হাজার |
আবেদন | নোটিশে দেখুন |
স্থান | গ্রিসের বিভিন্ন জায়গা |
বিস্তারিত জানতে | ক্লিক করুন |
গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বেতন কত
গ্রিসে ওয়ার পারমিট ভিসা বেতন এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়। গ্রিসে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বেতন নির্ধারণ হয় মূলত কি ধরনের কাজে সে নিয়োজিত আছে। যদি সিকিউরিটি গার্ড অথবা ক্লিনার ম্যান হিসেবে কাজ করে তাহলে কিন্তু বেতন দেড় লক্ষ টাকার নিচে হয়ে থাকে। যদি এডভান্স লেভেলের কাজগুলো করা হয় তাহলে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত মান্থলি ইনকাম করার সুযোগ থাকে।
তাছাড়া আইটি রিলেটেড কাজগুলোতে কিন্তু গ্রিসে বেতন বেশি দেওয়া হয় যেমন নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার গ্রাফিক্স ডিজাইনার অথবা কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে যারা কাজে নিয়োজিত থাকে তাদের বেতন কিন্তু মান্থলি আরো বেশি পরিমাণ প্রদান করে। এক্ষেত্রে আপনারা যারা গ্রিসে যেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেই যেতে হবে তাহলে বেতন অন্যান্য কাজের তুলনায় অনেকটা বেশি পাওয়া যাবে এবং কাজও খুব সহজে পাওয়া যাবে।
কাজের বেতনের পাশাপাশি আরো অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে প্রত্যেক বছর যাতায়াতের খরচ সহ অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা কিনা থাকা খাওয়ার ব্যবস্থাও করে থাকে। তাই আপনি যখন গ্রিসে যাবেন তখন এই বিষয়গুলো ভালোমতো জেনে নিবেন যে কত টাকা বেতন পাচ্ছেন এবং কি কি সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন।
গ্রীস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এখন ঢাকা গ্রীস ভিসা কেন্দ্রের মাধ্যমে আপনারা সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে যদি আপনি অন্যান্য এজেন্সির মাধ্যমে নিতে চান সেই সুযোগও কিন্তু রয়েছে এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত অনেক এজেন্সি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারবেন। তবে আজকে আমরা আপনাদের কয়েকটি বিষয় শেয়ার করব এইভাবে আপনারা গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারবেন তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে নেওয়া যায়।
মূলত গ্রীসের ভিসা নেওয়ার জন্য পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি বর্তমানে দেশে নিয়োজিত থাকে বিভিন্ন কাজে তাদের মাধ্যমে আপনারা নিতে পারবেন এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি যদি আপনার হয়ে ওই কোম্পানিতে নতুন একটি সার্কুলার অনুযায়ী একটি ভিসার জন্য আবেদন করে তাহলে কিন্তু আপনারা খুব সহজে গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। সবথেকে সহজ পদ্ধতি থাকলে তাদের মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করুন বা সুযোগ-সুবিধা কি কি রয়েছে সেগুলো তাদের মাধ্যমে জেনে নিন।
গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সুযোগ সুবিধা
বর্তমানে গ্রিস ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করছে অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা কিনা প্রত্যেক বছর যাতায়াতের খরচসহ সেখানে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকে সে সাথে যদি আপনি ওই কোম্পানিতে পুনরায় সুযোগ নিতে চান সেই সুযোগও তারা করে থাকে। এক্ষেত্রে যদি আপনি সিজনাল ভিসা অথবা নন সিজনাল ভিসা নিয়ে যেতে চান তার পরেও আপনাদেরকে সেই সুযোগটাও করে দেওয়া হয়।
তাই যেকোন মূল্যে গ্রিসের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করার চেষ্টা করুন। কেননা একবার যদি আপনি গ্রিসে যেতে পারেন তাহলে স্থায়ী হওয়ার চিন্তা ভাবনা করতে পারবেন কেননা সেখানে স্থায়ী হওয়ার জন্য তেমন কোন কঠিন রিকোয়ারমেন্ট নাই আপনি যদি পাঁচ বছর সেখানে অবস্থান করতে পারেন তাহলে কিন্তু সেখানে স্থায়ী হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
I am selim morol I need job in Greece I Have many exprences Malaysia 3years and UAE 2years