জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ( বেতন বেশি ২০ টি কাজ )

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি
জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি
Contents show

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি তা অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছে। সেই সাথে অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন করেছে যে জাপানে যাওয়ার জন্য কোন কাজের প্রশিক্ষণ নিতে হবে এবং এটা কি বাধ্যতামূলক নাকি এ বিষয়টি অনেকেই জানেনা। তাই আজকে আমরা এই কন্টেন্টের মাধ্যমে পুরো বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো।

মূলত জাপানে প্রত্যেক বছর সরকারি এবং বেসরকারি মাধ্যমে অনেকেই সেখানে কাজে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে অনেকেই ভাষা দক্ষতা অর্জন করার পরেই মূলত কাজের ভিসার জন্য আবেদন করে থাকে। তবে তারা জানে না কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজগুলো শিখে গেলে ভালো পরিমান বেতন পাওয়া যায়। তাই এই বিষয়টি নিয়ে সম্পূর্ণ তুলে ধরেছি।

আপনারা সমস্ত কন্টেন্টটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কি কি দক্ষতা থাকা লাগবে তা জানতে পারবেন তাই অবশ্যই পর্যায়ক্রমে প্রত্যেকটি টপিক পড়ার চেষ্টা করবেন তাহলে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর এই কন্টেন্টের মধ্যে পেয়ে যাবেন।

জাপানে ওয়েটার কাজের চাহিদা কেমন

জাপানে অন্যান্য কাজের তুলনায় ওয়েটারের কাজের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। জাপানে লোকসংখ্যা কম হওয়ার কারণে রেস্টুরেন্ট গুলোতে দিন দিন ওয়েটারের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি চাইলে জাপানে ইন্ডিয়া পাকিস্তানি এবং বাংলাদেশের অনেক রেস্টুরেন্ট রয়েছে সেগুলোতে আপনারা রান্নার কাজ অথবা ক্লিনিং এর কাজ করার সুযোগ পাবেন।

সেই সাথে এখানে খাবার সার্ভ করার জন্য অথবা খাবার ডেলিভারি করার জন্য জবের জন্য এপ্লাই করে জব নিতে পারবেন। মূলত এই সমস্ত কাজের জন্য সরকারি অথবা বেসরকারি দুই ভাবেই জাপানে লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। তাই আপনারা যারা ওয়েটারের কাজের জন্য জাপানে যেতে চাচ্ছেন তারা চাইলে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন।

এক্ষেত্রে একজন জাপানি ওয়েটারের মাসিক বেতন প্রায়ই ১ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে এই কাজের জন্য পূর্ব কোন অভিজ্ঞতা থাকার প্রয়োজন নেই। আপনি যখন রেস্টুরেন্টে জব পেয়ে যাবেন তখন আপনাকে আলাদা ভাবে এসব বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তাই অবশ্যই ভাষা সম্পর্কে আপনাকে ভালো থাকতে হবে।

জাপানে ক্লিনার কাজের চাহিদা কেমন

মনে রাখবেন জাপানে ক্লিনিং কাজের চাহিদা একটু বেশি কেননা জাপান উন্নত রাষ্ট্র হওয়ার কারণে তারা সর্বদা তাদের রাষ্ট্রকে পরিষ্কার রাখার চিন্তাভাবনা করে। তাই সরকারি ভাবে জাপান বৈদেশিক ভাবে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে ক্লিনিং কাজের উপর। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা এশিয়া কান্ট্রি থেকেই মূলত এই কাজগুলোর জন্য লোক নিয়ে থাকে।

তবে ক্লিনিং কাজের জন্য কিন্তু আপনার পূর্ব কোন অভিজ্ঞতা থাকার প্রয়োজন নাই এক্ষেত্রে আপনাকে সরাসরি কাজে নিয়োগ হতে পারবেন। এবং এই কাজের জন্য বেতন আনুমানিক 90 হাজার টাকা থেকে শুরু করে এক লক্ষ সত্তর হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনি যদি কোন কোম্পানি অথবা কোন প্রতিষ্ঠানের আন্ডারে কাজ করেন তাহলে বেশি পরিমাণ বেতন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বাহারাইনে কিভাবে যাবেন এবং বেতন সম্পর্কে জেনে নিন

জাপানে রেস্টুরেন্ট কাজের চাহিদা

অন্যান্য কাজের তুলনায় জাপানে রেস্টুরেন্টে রান্নাবান্নার কাজ কিন্তু একটু বেশি হয়ে থাকে। জাপান অনেক কর্মব্যস্ততা হওয়ার কারণে অনেকেই রেস্টুরেন্টেই খাবার খেয়ে থাকে। তাই সেই হিসেবে জাপানে রেস্টুরেন্টের কাজে প্রতিনিয়ত কর্মী সংকট দেখা যাচ্ছে। তাই আপনারা যদি চিন্তাভাবনা করে থাকেন যে জাপানে রেস্টুরেন্টের কাজে নিয়োজিত হবেন তাহলে নিঃসন্দেহে এই কাজগুলো করতে পারবেন।

সাধারণত রেস্টুরেন্ট কাজগুলোতে এক লক্ষ টাকার উপর বেতন হয়ে থাকে যদি ভালো কাজ পারেন এবং রান্নাবান্নার কাজ যদি ভালোমতো শিখে যান তাহলে দেড় লক্ষ্য ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বেতন পাওয়া সম্ভব।

জাপানে আবাসিক হোটেল এর কাজ

জাপানের আবাসিক হোটেল গুলোতে কাজ করার জন্য আপনাকে ভালো দক্ষতা এবং জ্ঞান থাকতে হবে। তাহলে আপনি জাপানের আবাসিক হোটেল গুলোতে কাজ করার সুযোগ পাবেন। আবাসিক হোটেল গুলোতে উন্নতমানের লোকজন থাকার জন্য অবশ্যই ভাষা দক্ষতা এবং কাজের অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন।

এক্ষেত্রে যারা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই শিক্ষাগুলো অর্জন করে যাতে পারবে তাদের বেতন এবং কাজ পাওয়া অনেকটাই সহজ হবে। মনে রাখবেন জাপানে প্রত্যেকটা সেক্টরের কিন্তু অনেক কর্মী সংকট রয়েছে তাই আপনি যেই কাজে যান না কেন ভাল পরিমান বেতন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

জাপানে ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ

জাপানে ব্যাপকভাবে ইলেকট্রিক কাজের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এক্ষেত্রে বিভিন্ন কোম্পানিগুলোতে অভিজ্ঞ সম্পন্ন লোক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রতিনিয়ত প্রকাশ করছে। তাই বাংলাদেশ সরকারিভাবেও কিন্তু ইলেকট্রিক কাজের উপর কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এটি বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কোম্পানি দ্বারা বাংলাদেশের সাথে যোগাযোগ করে এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে।

ইলেকট্রিশিয়ানের কাজের বেতন অন্যান্য কাজের তুলনায় কিন্তু দ্বিগুণ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে কিন্তু এই কাজের উপর অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে এই কারণে মূলত বেতন বেশি মিনিমাম ২ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত বেতন হয়। তাই অবশ্যই ইলেকট্রিক কাজে যাওয়ার আগে আপনাদের এই কাজ সম্পর্কে অভিজ্ঞ হতে হবে।

মনে রাখবেন জাপানে কাজের জন্য কিন্তু অবশ্যই ভাষার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে তা না হলে কিন্তু আপনি জাপানে ভালো পরিমাণ বেতন পাবেন না এবং কাজ না পাওয়ার ও সম্ভাবনা বেশি থাকে।

জাপানে  চাহিদা সম্পন্ন ১২ টি কাজ ও বেতন

কাজবেতন
ইলেকট্রিশিয়ান২ লক্ষ ৫০ হাজার
কম্পিউটার অপারেটর২ লক্ষ ৫০ হাজার প্লাস
ক্লিনিংএক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার
কনস্ট্রাকশন২ লক্ষ
কেয়ারিং ম্যান১ লক্ষ ৫০ হাজার
সিকিউরিটি গার্ড১ লক্ষ 50 হাজার প্লাস
সেলসম্যান১ লক্ষ বিশ হাজার থেকে ২ লক্ষ
ফুড প্যাকেজিং১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা
ফুড ডেলিভারি১ লক্ষ ৪০ হাজার প্লাস
হোটেল১ লক্ষ ৫০ হাজার প্লাস
স্টোরকিপার১ লক্ষ ৫০ হাজার প্লাস

মনে রাখবেন জাপানে নায়ক দেওয়ার পরে কিন্তু আবার শূন্য লেভেল থেকে আপনাদেরকে প্রত্যেকটি কাজের উপর ট্রেনিং দেওয়া হবে। তাই বাংলাদেশ থেকে আপনাদেরকে কাজ শিখিয়ে যাওয়া লাগবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। তবে বিশেষ কিছু কাজের জন্য কিন্তু পূর্বে থেকেই অভিজ্ঞ হতে হয়।

জাপানে ফ্যাক্টরিও দোকানের কাজের চাহিদা

জাপানে অন্যান্য কাজের মত কিন্তু ফ্যাক্টরি কাজেও চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এক্ষেত্রে জাপানে প্রতিনিয়ত বড় বড় কোম্পানিগুলো তাদের ফ্যাক্টরি সার্ভিস এর জন্য বিদেশী কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ছোট এই কাজগুলো সাধারণত দেশি শ্রমিক দিয়ে কাজ করাতে গেলে বেশি পরিমাণ টাকা খরচ হওয়ার কারণেই মূলত বিদেশি শ্রমিকদের গুরুত্ব বেশি দিয়ে থাকে।

এক্ষেত্রে কম খরচের মধ্যেই বিদেশী শ্রমিক পাওয়ার কারণে মূলত ফ্যাক্টরি কাজগুলো বাহির থেকেই করানো হয়। এক্ষেত্রে তেমন কোনো প্রশিক্ষণ নেওয়ার প্রয়োজন নেই সেখানে যাওয়ার পরে মূলত তাদের প্রশিক্ষকের মাধ্যমেই এই প্রশিক্ষণগুলো খুবই স্বল্প সময়ের মধ্যেই করানো হয়।

জাপানি প্রত্যেকটি কাজে নিয়োগ হওয়ার আগে তারা প্রশিক্ষণ করিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনাদেরকে অভিজ্ঞ ট্রেইনারের মাধ্যমেই তারা প্রশিক্ষণ প্রদান করবে এক্ষেত্রে ভয়ের কোন কারণ নেই। তাই আপনার ভাষার গান ভালো থাকলে আপনি ওই অভিজ্ঞ ট্রেইনারের কাছ থেকে আপনি ভালোভাবে শিখতে পারবেন।

জাপানে কম্পিউটার অপারেটর এর কাজ

জাপান হল একটি টেকনোলজি ভিত্তিক দেশ তাই সেখানে কম্পিউটার বিশেষজ্ঞদের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আপনারা কেউ যদি কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে জাপানে কাজে নিয়োজিত হতে চান তাহলে ভালো পরিমাণ টাকা বেতন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। জাপানে অন্যান্য কাজের তুলনায় কম্পিউটারের কাজগুলোতে তিনগুণ হারে বেশি বেতন পাওয়া যায়।

প্রতিনিয়ত কম্পিউটারের কাজগুলোতে চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে এক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং, নেটওয়ার্কিং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মাল্টিমিটার, এনিমেশন সহ আরো অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেগুলার কাজের চাহিদা দিন দিন প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তবে অবশ্যই এই কাজগুলোর উপর অভিজ্ঞ থাকলেই আপনি শুধুমাত্র আবেদন করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে কিন্তু অন্য ধরনের সুযোগ নাই কেননা এখানে অভিজ্ঞতা অর্জন করেই কম্পিউটারের কাজগুলো নিতে হয় এবং এই সেক্টরগুলোতে বা কোম্পানিগুলোতে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি
জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাবেন দেখে নিন

জাপানে সেলসম্যান এর কাজ

জাপানে অন্যতম ভালো বেতনের কাজ হল সেলসম্যানের কাজ। এই কাজের চাহিদা বরাবরের মতোই অনেক বেশি থাকে। এক্ষেত্রে আপনি যখন এই সমস্ত কাজ নিয়ে জাপানে যাবেন তখন পুনরায় আবার জিরো লেভেল থেকে আপনাকে এই কাজগুলো শেখানো হবে। সেলসম্যানের কাজগুলোতে দিন দিন চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবে কেননা জাপানি প্রত্যেকটা সেলসম্যান এই লোক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি চলছে।

এক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে কিন্তু সেলসম্যানের কাজে নিয়োগ দিয়ে থাকে এবং এই কাজে বেতন ১ লাখ ২০ হাজার টাকা থেকে আরও বেশি পরিমাণ হয়ে থাকে। সে সাথে অবশ্যই জেনে রাখবেন জাপানে এই কাজগুলো করার জন্য কিন্তু ভাষা ভালোমতো জানা লাগবে।

জাপানি যে কোন ধরনের কাজ করার জন্য অবশ্যই ভাষার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে জাপানে সর্বপ্রথম ভাষার গুরুত্ব বেশি দেওয়া হয় তাই কাজ শেখার আগে ভাষা ভালোমতো শিখে তারপরেই জাপানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত।

জাপানে কনস্ট্রাকশন কাজের চাহিদা

জাপানে কনস্ট্রাকশন কাজ করার জন্য পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন সেই সাথে জাপানে যাওয়ার পরে আবার পুনরায় প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরে কনস্ট্রাকশন কাজগুলো করার সুযোগ পাওয়া যায়। তবে জেনে রাখবেন জাপানে কনস্ট্রাকশন কাজের চাহিদা কিন্তু অন্যান্য বারের তুলনায় এবারে অনেকটাই বেশি। এ ক্ষেত্রে তারা বিদেশি কোম্পানিগুলোর মাধ্যমেই কনস্ট্রাকশন কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।

এক্ষেত্রে আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে সরকারি মাধ্যমে কনস্ট্রাকশনের কাজে যেতে চান তাহলে বুয়েসেল অথবা বাংলাদেশের টিটিসি কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনারা জাপানি কনস্ট্রাকশনের কাজে নিয়োজিত হতে পারবেন।

জাপানে পেইন্টার কাজের চাহিদা

জাপানে প্রিন্টারের কাজের চাহিদা অন্যান্য কাজের তুলনায় অনেকটাই বেশি জাপান একটি পরিচ্ছন্ন এবং সুন্দর দেশ হওয়ার কারণেই তারা প্রত্যেক বছরেই ব্যাপকভাবে এই কাজগুলো এর উপর কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে জাপানে কিন্তু প্রায় অধিকাংশই কর্মী গুলো দেশের বাহির থেকেই তাদের কোম্পানির মাধ্যমে তারা নিয়োগ দিয়ে থাকে।

জাপানে স্টোরকিপার এর কাজ

স্টোরকিপারের কাজে বর্তমানে প্রায় তিন হাজার কর্মী নিয়োগ দেবে বলে জানিয়েছে এক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে ২ হাজার কর্মীর একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার কথা রয়েছে। তবে এই কাজের জন্য পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকার কোন প্রয়োজন নাই এক্ষেত্রে শুধুমাত্র তাদের সেখানে জয়েন হওয়ার পরে নতুন ভাবে কিছু প্রশিক্ষণ দেয়ার মাধ্যমে কাজে নিয়োগ দেয়া হবে।

ইলেকট্রিশিয়ানপ্রথম পাতা
বেতনএক লক্ষ বিশ হাজার টাকা
কাজের সময়সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা
কাজের স্থানটোকিও

জাপানে কাজ নিয়ে সতর্কতা

জাপানে যেকোনো ধরনের কাজ নেয়ার আগে অবশ্যই অভিজ্ঞ সম্পন্ন হতে হবে এবং ভাষা সম্পর্কে ভালো মত জ্ঞান অর্জন করতে হবে। কেউ যদি আপনাকে বেসরকারিভাবে জাপানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত জানায় তাহলে আপনি সে বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে তারপরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন। জাপানে যেকোনো ধরনের কাজ নেয়ার আগে অবশ্যই অভিজ্ঞ সম্পন্ন হতে হবে এবং ভাষা সম্পর্কে ভালো মত জ্ঞান অর্জন করতে হবে। কেননা জাপানের কাজগুলোতে বর্তমানে প্রতারণামূলক কার্যকলাপ জড়িত আছে।

তাই প্রথম অবস্থায় আপনারা সরকারি মাধ্যমে জাপানে যাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং বেসরকারিভাবে যদি যেতে চান তাহলে ভাল কোন এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।

জাপান কাজের ভিসা নিয়ে প্রশ্ন ও উত্তর

জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি?

জাপানের সব থেকে চাহিদা সম্পন্ন কাজ হল ডাইভিং, নার্সিং, ক্লিনিং, কেয়ারিং ম্যান এবং ফ্যাক্টরির কাজ।

বিনা খরচে কি জাপানে যাওয়া যায়?

হ্যাঁ একেবারে সম্পূর্ণভাবে ফ্রিতেই জাপানে কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়া যায়। এটি শুধুমাত্র সরকারি মাধ্যমে সম্ভব এমনকি যাতায়াত ভাড়া সহ সরকার গ্রহণ করে।

জাপান যাওয়ার জন্য কি আইএলটিএস বাধ্যতামূলক?

জাপান যাওয়ার জন্য আইএলটিএস করা বাধ্যতামূলক নয় তবে যে কোন ভাষার উপর আপনাকে একটি দক্ষতা অর্জন করতে হবে হয় জাপানি ভাষা আর না হলে ইংলিশ ভাষা।

জাপান যাওয়ার জন্য কি ভাষা শিখতে হয়?

অবশ্যই জাপান যাওয়ার জন্য জাপানি ভাষা ভালোমতো জানতে হবে।

জাপানে কোন কাজগুলোতে বেতন বেশি?

জাপানের সবথেকে বেতন বেশি কাজ হল কম্পিউটার রিলেটেড কাজগুলোর। তাছাড়া অন্যান্য ক্যাটাগরির মধ্যে ড্রাইভিং, ক্লিনিং এবং নার্সিং, এর কাজগুলোতে চাহিদা এবং বেতন বেশি।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *