আজকে আমরা কথা বলবো দুবাই ক্লিনার ভিসা নিয়ে। দুবাই ক্লিনার ভিসার দাম কত এবং কিভাবে আপনারা দুবাই ক্লিনার ভিসা পাবেন এবং সরকারিভাবে কি দুবাই ক্লিনার ভিসা নিয়ে যাওয়া যায় এই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আমরা এই ঘণ্টার মধ্যে তুলে ধরেছি। আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পরলে আপনারা দুবাই ক্লিনার ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।বর্তমানে দুবাইতে ক্লিনার ভিসা নিয়ে অনেকেই সেখানে যাচ্ছে তবে অনেকেই জানেনা যে দুবাইয়ে ক্লিনার ভিসা তে কি কাজ করা হয়। এবং কত টাকা বেতন এবং কি কি কাজ গুলো করে এবং কত ঘন্টা ডিউটি এই নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আমরা তুলে ধরব আজকের এই আর্টিকেলে।বর্তমানে দুবাইয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পাচ্ছে। তাই কোন কাজগুলো কঠিন এবং কোন কাজগুলো পাওয়া অনেক সহজ এই বিষয়গুলো আপনারা জানতে পারবেন বর্তমানে ক্লিনার ভিসা নিয়ে অনেকের মধ্যেই আগ্রহ দেখা যাচ্ছে তাই আজকে আমরা জানাবো আপনাদের।
২০২৪ সালে যারা নতুনভাবে দুবাই ক্লিনার ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই দুবাইয়ের ভিসা সম্পর্কে এবং নিয়ম নীতি সম্পর্কে ভালো মত জেনে নিতে হবে। বর্তমানে যারা অবৈধভাবে সেখানে বসবাস করছে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু অনেক সমস্যা তৈরি হচ্ছে। তাই আপনারা যারা ভাল মানের কাজে চাচ্ছেন তারা কিন্তু অবশ্যই ভালোমতো জেনে তার পরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তাহলে কিন্তু বসে থাকা লাগবে না।
দুবাই ক্লিনার ভিসাতে কেন যাবেন
দুবাই ক্লিনার ভিসা তে যাওয়া অনেকটাই সহজ এবং খরচ অনেক কম। এবং অন্যান্য কাজ পাওয়া কঠিন হলেও ক্লিনার ভিসা তে কাজ পাওয়া কিন্তু অত কঠিন না এবং ভালো পরিমাণ বেতন এবং সুযোগ-সুবিধা ভালো পাওয়া যায়। এবং ক্লিনার ভিসা তে কাজ করলে আপনি ভালো বেতন পাবেন সেই সাথে ভালো পরিবেশ সহ নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
এই কাজগুলো সাধারণত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হয়ে থাকে অথবা ইনডোর আউটডোর সহ বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়ে থাকে। ক্লিনার মাধ্যমে যারা দুবাইতে আছে তাদের ভাষ্য অনুযায়ী তেমন কোনো কঠিন কাজ নয়। তবে যারা কাজ করতে ভালবাসে এবং কাজে আগ্রহী তারা এই ক্লিনার ভিসা তে কাজ ভালোমতোই করে থাকে। দুবাই ক্লিনার ভিসা কি কি কাজ করতে হবে তা নিচে তুলে ধরলাম।
দুবাই ক্লিনার ভিসা
এয়ারপোর্ট ক্লিনার, মসজিদ ,মাদ্রাসা, অফিস ক্লিনার, ইনডোর ক্লিনার সহ বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে দুবাই ক্লিনার ভাষার মাধ্যমে। বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশ থেকেও দুবাই ক্লিনার ভিসা মাধ্যমে লোক নিয়োগ প্রক্রিয়া চলে। তবে বাংলাদেশ থেকে যারা দুবাই ক্লিনার ভিসা মাধ্যমে যেতে চাই তাদের যাওয়ার প্রসেস অনেকটাই সহজ। এ ক্ষেত্রে তেমন কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা লাগে না শুধুমাত্র মেডিকেল ঠিকঠাক থাকলেই দুবাই ক্লিনার ভিসা মাধ্যমে যাওয়া যায়।
তবে দুবাই ক্লিনার মাধ্যমে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে তিনদিনের যে বিদেশ যাওয়ার ট্রেনিং আছে সেই বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে পাশাপাশি আপনাকে অন্যান্য মেডিকেল রিপোর্ট সহ অন্যান্য পরীক্ষাগুলোতে এটেন্ড থাকা লাগবে তাহলে আপনারা দুবাই ক্লিনার ভিসা তে যেতে পারবেন। সেই সাথে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র এবং কিছু রিকোয়ারমেন্ট আছে তার নীচে বিস্তারিতভাবে আমরা তুলে ধরেছি সেখান থেকে আপনারা দেখে নিতে পারবেন কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন।
দুবাই ক্লিনার ভিসা নিতে হলে সরাসরি কোন এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা চাইলে আপনারা সরকারি যে সমস্ত এজেন্সিগুলো রয়েছে অথবা বেসরকারি যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা যোগাযোগ করে দুবাই ক্লিনার ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে পারবেন। তবে অবশ্যই আপনারা বৈধভাবে এবং বৈধ ভিসা নিয়ে দুবাইতে প্রবেশ করবেন তা না হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
দুবাই ক্লিনার ভিসার দাম কত
দুবাই ক্লিনার ভিসার দাম আড়াই লক্ষ টাকা। তবে সরকারি ভাবে যদি আপনি দুবাইয়ে ক্লিনার ভিসা নিয়ে যেতে পারেন তাহলে কিন্তু ভিসার দাম আরো কমে যাবে এক্ষেত্রে খুব কম খরচের মধ্যে আপনারা সরকারি ভাষার মাধ্যমে দুবাইতে ক্লিনার ভিসা তে কাজ করতে পারবেন।
এর জন্য খরচ করা লাগতে পারে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকার মতো। তবে আপনি বেসরকারিভাবে যদি যেতে চান তাহলে কিন্তু খরচ আরো বেড়ে যাবে সাধারণত বিভিন্ন কোম্পানি ভিদেই এবং বেতনের উপর নির্ভর করে দুবাইয়ের ভিসার দাম নির্ধারণ করা হয়।তবে আপনি যদি সরকারিভাবে যদি দুবাইতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি আছে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন
সাধারণত বিভিন্ন বিজ্ঞপ্তির পরেই কিন্তু নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় দুবাই ক্লিনার ভিসার। তাছাড়া আপনারা ঐ সমস্ত এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রাখলে পরবর্তীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আসামাত্রই আপনাদেরকে নোটিফাই করবে। তখন আপনারা ভিসার আবেদন করে দুবাই ক্লিনার ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন।
দুবাই ক্লিনার ভিসাতে কি কাজ করে
দুবাই ক্লিনার ভিসা তে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে যেমনঃ বাসা বাড়ির কাজ, মসজিদ মাদ্রাসার কাজ, এয়ারপোর্ট, স্টেডিয়াম, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রতিষ্ঠান, সহ বিভিন্ন বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন কম্পানি তে কাজ করা হয়ে থাকে নিচে আমরা তুলে ধরলাম কোন কোন বিষয়ে ক্লিনার ভিসা তে কাজ দেওয়া হয় এবং কত টাকা বেতন দেওয়া হয়।
দুবাই ক্লিনার ভিসাতে কাজের ধরন
- মার্কেট ক্লিনার
- রেস্টুরেন্ট ক্লিনার
- বাসাবাড়ি ক্লিনার
- মসজিদ ক্লিনার
- মাদ্রাসা ক্লিনার
- অফিস ক্লিনার
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্লিনার
- রাস্তা ক্লিনার
- স্টেডিয়াম ক্লিনার
- হোটেল ক্লিনার
- সরকারি প্রতিষ্ঠান ক্লিনার
দুবাই ক্লিনার ভিসা আবেদন কিভাবে করবেন
দুবাই ক্লিনার ভিসা তে আবেদন করার জন্য আপনার প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র দরকার আছে এই সমস্ত কাগজপত্র নিয়ে সরাসরি যে কোন এম্বাসি এর মাধ্যমে আপনারা দুবাই ক্লিনার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে অবশ্যই সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত এজেন্সিগুলো রয়েছে তাদের মাধ্যমে আপনারা আবেদন করবেন। এবং আপনি যেই ক্লিনার ভিসার জন্য আবেদন করছেন তার নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে কিনা সেটা জানার পরেই আবেদন করার সিদ্ধান্ত নিবেন।সরকার নিবন্ধিত যে দুটি এজেন্সির রয়েছে যেমন বিএমইটি এবং বুয়েসেল এই দুটি প্রতিষ্ঠানের সাথে আপনারা যোগাযোগ করে দুবাইয়ের ভিসার জন্য বিস্তারিত ভাবে জেনে নিতে পারবেন। অথবা যে সমস্ত সরকার নিবন্ধিত রিক্রুটিং এজেন্সি রয়েছে এই সমস্ত এজেন্সির মাধ্যমে আপনারা দুবাই ক্লিনার ভিসা নিতে পারবেন এবং সেখান থেকেও দুবাই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
দুবাই ক্লিনার ভিসাতে বেতন কত
দুবাই ক্লিনার ভিসা তে কাজ করার জন্য বেতন পাওয়া যায় মাসে 35 হাজার টাকা থেকে শুরু করে 50 হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে সম্পূর্ণ নির্ভর করে অভিজ্ঞতা এবং কাজের উপর আপনি যদি ভালো কাজ দেখাতে পারেন তাহলে আপনার বেতন অন্যান্যদের থেকে বেশি পাওয়া সম্ভব তবে কোম্পানি ভাবে যদি আপনি বেতন নির্ধারণ করেন তাহলে 40 হাজার টাকা থেকেই বিভিন্ন কোম্পানিতে ক্লিনার ভিসা এ কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।তবে বিদেশফেরত কর্মীদের জন্য অবশ্যই 40 হাজার টাকা থেকে তাদের বেতন নির্ধারিত হয়ে থাকে আর একেবারেই যারা নতুন দুবাই ক্লিনার ভিসা তে কাজ করার সুযোগ খুঁজছে এবং কাজের সুযোগ পেয়ে থাকে তাহলে তাদের বেতন 35 হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। পরবর্তীতে যখন আপনি আস্তে আস্তে ভাবে এগোতে থাকবেন 2 এক বছর পার হওয়ার পরে আপনার বেতন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।
দুবাই ক্লিনার ভিসা অরিজিনাল কিভাবে চিনবেন
আপনি যখন কোন এজেন্সির মাধ্যমে অথবা কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে দুবাইয়ের ক্লিনার ভিসা নিবেন তখন অবশ্যই অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে দেখে নিবেন। দুবাই ক্লিনার ভিসাতে উল্লেখ থাকবে কত দিনের মেয়াদ এবং আপনি কতদিন পর্যন্ত কোন কোম্পানিতে ক্লিনার পদে কাজ করছেন সেই বিষয়টি সেখানে উল্লেখ থাকবে।দুবাইয়ের যেকোনো ভিসা চেনার জন্য আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে সেটা যাচাই-বাছাই করে নিতে পারবেন। আপনার যদি পরিচিত কোন ব্যক্তি থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমেও আপনারা দুবাইয়ের ক্লিনার ভিসা সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন এবং দুবাইয়ের যদি অন্যান্য কাজের ভিসা ও আপনারা হাতে পেয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিকটস্থ থানায় গিয়ে অথবা ভিসা অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করে সেটা অরিজিনাল কিনা সেটা জেনে নিতে পারবেন।বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে দুবাই ক্লিনার ভিসা চেক করে নিতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে শুধুমাত্র আপনার ভিসা নাম্বার এবং পাসপোর্ট নাম্বার হলেই আপনি অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই এগুলো দিয়ে যাচাই-বাছাই করে নিতে পারবেন এবং সেখানে উল্লেখ থাকবে আপনি কতদিন পর্যন্ত এ ভিসার মেয়াদ পাবেন এবং আপনি কোন কাজে কত টাকা বেতন পাবেন সে বিষয় নিয়ে একটি ধারণা দেওয়া থাকবে। ধন্যবাদ এই ছিল আজকে আমাদের দুবাই ক্লিনার ভিসা নিয়ে বিস্তারিত।
Dear sir, i need Dubai work visa clenar Hotel boy house kipping anyone I’m working Dubai mbm cleaning company 2008 to 2012