আজকে আমরা কথা বলব ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা এবং ফিনল্যান্ডে স্কলারশিপ কিভাবে পাবেন এবং কত টাকা পর্যন্ত খরচ করা লাগে সেখানে পড়াশোনা করার জন্য এবং কি কি যোগ্যতা লাগে। ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে এখানে তুলে ধরা হবে তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক পর্যায়ক্রমে ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য।
ফিনল্যান্ড অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেক উন্নত একটি দেশ। সে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা করার সুযোগ দিয়ে থাকে এবং উন্নতমানের ল্যাব ফ্যাসিলিটির সহ নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা সেখানে স্টুডেন্টকে দেয়া হয়। পড়াশোনা শেষ করার পরে স্থায়ীভাবে সেখানে বসবাস করার সুযোগ এবং বিজনেস জব করার সুযোগ রয়েছে ফিনল্যান্ডে।
অনেক স্টুডেন্ট এর স্বপ্ন থাকে ফিনল্যান্ড পড়াশোনা করা অথবা বহির্বিশ্বে পড়াশোনা করা। তাদের জন্যই ফিনল্যান্ড সরকার ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করার একটি সুবর্ণ সুযোগ করে দিয়েছে। যদি আপনারা সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন এই কন্টেনটি তাহলে ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর এখানে পেয়ে যাবেন।
ফিনল্যান্ডে কেন পড়তে যাবেন
আপনি যদি ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করার সুযোগ পান তাহলে সেখানে স্থায়ী হওয়ারও সুযোগ করে নিতে পারবেন। ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করার পাশাপাশি সেখানে জব করার সুযোগ রয়েছে। অনেকেই আছে যারা কিনা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ফিনল্যান্ডে বর্তমানে কাজে নিয়োজিত আছে। আবার অনেকেই পড়াশোনা করার পাশাপাশি ফিনল্যান্ডে কাজ করার সুযোগ করে নিয়েছে।
ফিনল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসায় পড়াশোনা করার পাশাপাশি সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা করে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়। সেই সাথে ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা শেষ করার পরে জব করার সুযোগ রয়েছে। তাই এই সমস্ত প্রসেস গুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আমরা এখানে তুলে ধরেছি তাহলে চলুন এই সংক্রান্ত তথ্যগুলো জেনে নেওয়া যাক।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং
ফিনল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসের জন্য বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত কিছু এজেন্সি রয়েছে তারা ফিনল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং এর কাজ সম্পন্ন করে থাকে। অথবা আপনি যদি নিজেই ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন এই ক্ষেত্রে আপনাকে সরাসরি দিল্লি ফিনল্যান্ড দূতাবাসের মাধ্যমেই আবেদন করতে হবে।
আবেদন করার আগে আপনাকে অবশ্যই ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপ পেতে হবে এবং স্কলারশিপ কিভাবে পাবেন এবং কত টাকা খরচ সাই স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য তা নিচে আমরা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরলাম।
ফিনল্যান্ড স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়
ফিনল্যান্ডে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য প্রথম অবস্থায় আপনার এইচএসসি সম্পূর্ণ হতে হবে এবং এইচএসসিতে মিনিমাম পয়েন্ট 3.00 থাকতে হবে। তারপরে আপনি ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করবেন আবেদন করার পরে নির্বাচিত হলেই আপনি দূতাবাসের মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এবার আসা যাক কিভাবে আপনার স্কলারশিপের জন্য আবেদন করবেন। ফিনল্যান্ড স্কলারশিপ আবেদন করার জন্য আপনাকে ফিনল্যান্ডের বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখতে হবে তাদের রিকোয়ারমেন্ট গুলো কি কি। উপযুক্ত রিকোয়ারমেন্ট গুলো যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনারা নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি প্রদান করে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হবে।
এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু দক্ষতা এবং প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগে কি কি কাগজপত্র লাগবে এবং কত টাকা খরচ হবে তা আমরা নিচে তুলে ধরলাম। এক্ষেত্রে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং ইংলিশ স্কিল কতটুকু রয়েছে সেই বিষয়গুলো দেখা হয়ে থাকে তাও পর্যায়ক্রমে আমরা এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছি।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই এইচএসসিতে ৩.০০ থাকতে হবে এবং আইএলটিএস স্কোর মিনিমাম ৬ থাকতে হবে তারপরে আপনি ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার পরে আপনি যদি নির্বাচিত হয়ে যান তাহলেই আপনি ইনভাইটেশন লেটার দিয়ে ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এইচএসসিতে ৩.০০ |
এসএসসিতে ৩.00 |
আই এল টি এস স্কোর ৬ |
এডুকেশনাল সার্টিফিকেট |
কাগজপত্র গুলো ফিনল্যান্ড দূতাবাস হতে সত্যায়িত |
কাগজপত্র কোন ধরনের ভুল থাকা যাবে না |
বয়স ১৮ বছর থেকে 25 বছর |
ফিনল্যান্ড পড়াশোনা খরচ কত
ফিনল্যান্ডে একজন স্টুডেন্টদের প্রতি মাসে পড়াশোনার খরচ ৪ লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। ফিনল্যান্ডের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যদি পড়াশোনা করার সুযোগ পান তাহলে কিন্তু খরচ আরো কম হবে এক্ষেত্রে খুবই কম খরচের মধ্যেই আপনারা ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
পাশাপাশি আপনি যদি ফিনল্যান্ডের বিভিন্ন কোম্পানিতে পার্ট টাইমে কাজ করার সুযোগ করে নেন তাহলে পড়াশোনার খরচ এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়গুলো নিজেই বহন করতে পারবেন। তবে ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করা অবস্থায় সপ্তাহে ২৮ ঘন্টা কাজ করার সুযোগ রয়েছে এক্ষেত্রে আপনি নিজেই খরচ বহন করার সুযোগ পাবেন।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন
ফ্রিল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্কলারশিপে আবেদন করার পরে আপনি যদি নির্বাচিত হয়ে যান তাহলে দিল্লি দূতাবাসের মাধ্যমে আপনাকে ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক যে সমস্ত কাগজপত্র গুলো চাওয়া হয়েছিল সেগুলো সঙ্গে নিয়ে দিল্লি ফিনল্যান্ড দূতাবাসের মাধ্যমে যোগাযোগ করে আপনারা স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
যদি আপনি দেশের বাহিরে থেকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনার নিকটস্থ ওই দেশের মাধ্যমেই দূতাবাসে গিয়ে সরাসরি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। সব দেশের স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া একই রকম হয়ে থাকে এক্ষেত্রে ফিনল্যান্ডে যারা স্কলারশিপের জন্য আবেদন করবে তাদের প্রথম অবস্থায় রিকোয়ারমেন্ট গুলো দেখতে হবে আসলে কোন বিশ্ববিদ্যালয় কি কি রিকোয়ারমেন্ট গুলো দেওয়া আছে।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা | প্রথম পাতা |
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা খরচ | ১২ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা |
ফিনল্যান্ড ভিসা আবেদন | দিল্লি ফিনল্যান্ড দূতাবাস হতে |
ফিনল্যান্ড স্কলার্শিপ | অনলাইনে আবেদন |
ফিনল্যান্ড এজেন্সি | দিল্লী |
ফিনল্যান্ড স্কলারশিপ | ফ্রেন্ডল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় |
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট |
৬ মাসের ভ্যালিড পাসপোর্ট |
৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি |
শিক্ষাগত যোগ্যতার কাগজপত্র |
আইএলটিএস স্কোর 6 |
ব্যাংকে জমানো পনের লক্ষ টাকা |
ফিনল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ইনভাইটেশন লেটার |
এক্ষেত্রে ফিনল্যান্ডে যদি আপনি পড়াশোনা করার জন্য যেতে চান তাহলে কিন্তু আপনার ব্যাংকে একাধিক পরিমাণ ট্রানজেকশন এর বিষয়টি দেখানো লাগে। আবার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় এবং এজেন্সি গুলো মূলত আপনার পর্যাপ্ত টাকা আছে কিনা এটা দেখার জন্য আপনার একাউন্টে মিনিমাম ১৬ লক্ষ টাকা দেখানো লাগে।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসায় কাজ
ফিনল্যান্ডে আপনি সপ্তাহে 28 ঘন্টা স্টুডেন্ট অবস্থায় কাজ করার সুযোগ পাবেন। আবার অনেকেই আছে যারা কিনা শুধুমাত্র স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে পড়াশোনা বাদ দিয়ে তারা কাজে নিয়োজিত আছে। তবে এই সুযোগটা একেবারেই কম থাকে আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কলেজে অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা অবস্থায় কাজ করতে হবে আপনি যদি পড়াশোনা না করেন তাহলে কিন্তু ফিনল্যান্ড থেকে আপনাকে চলে আসা লাগতে পারে।
ফিনল্যান্ডে স্টুডেন্ট অবস্থায় সপ্তাহে ২৮ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ থাকে এবং ওভারটাইমসহ আরো অন্যান্য কোম্পানিগুলোতে কাজ করতে পারবেন।
আগে অনেকেই এমন পদ্ধতিতে ফিনল্যান্ডে স্টুডেন্ট ভিসায় কাজ করতো। কিন্তু বর্তমানে এখন এরকম কোন পরিস্থিতি আর নাই সরাসরি আপনাকে নির্দিষ্ট একটি কলেজে ভর্তি হয়ে তারপরে আপনাকে নিয়মিত ক্লাস করতে হবে এবং ক্লাসের ফাঁকা সময় গুলোতে আপনাকে পার্ট টাইমে কাজ করার সুযোগ করে নিতে হবে।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন ফরম
আপনি যখন নির্বাচিত হয়ে যাবেন ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তখন এম্বাসি থেকে আপনাকে একটি ফর্ম দেওয়া হবে সেটি ভালোমতো পূরণ করতে হবে এক্ষেত্রে অনলাইনে পূরণ করার কোন সুযোগ নেই। সরাসরি দূতাবাস থেকে আপনাকে সেটি দেওয়া হবে সেটি একেবারে নির্ভেজাল নির্ভুলভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো আপনার নিবন্ধন আইডি কার্ড এবং পাসপোর্ট এর স্বাক্ষর অনুযায়ী সেখানে স্বাক্ষর করতে হবে।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার এজেন্সি
বাংলাদেশে অনেক সরকারি এবং বেসরকারি এজেন্সি রয়েছে যারা ফিনল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে কাজ করে থাকে। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনারা সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত এজেন্সি গুলো আছে তাদের মাধ্যমেই আপনারা যাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাছাড়া আপনি যদি বেসরকারি এজেন্সি গুলো থেকে আবেদন করেন তাহলে কিন্তু ঝামেলার মধ্যে পড়তে পারেন।
তাই চেষ্টা করবেন অবশ্যই সরকার নিবন্ধিত যেগুলো আছে তাদের মাধ্যমে যাওয়ার। এক্ষেত্রে সরাসরি আপনারা ওই এজেন্সি গুলো লাইসেন্স নাম্বার অনলাইন থেকে অথবা বুয়েসেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আপনারা চেক করে নিতে পারবেন।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসায় সুযোগ সুবিধা
ফিনল্যান্ডে যদি আপনি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে পারেন তাহলে সেখানে কাজ করার সুযোগ পাবেন এবং পড়াশোনা বাবদ খুবই কম খরচের মধ্যে সেখানে থাকতে পারবেন। ফিনল্যান্ডে স্থায়ী হওয়ার জন্য অন্যতম উপায় হলো সেখানে স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়া। সেখানে যদি আপনি স্টুডেন্ট ভিসায় দীর্ঘদিন যাবত পড়াশোনা করার পরে জব করতে পারেন তাহলেই খুব সহজেই আপনি ফিনল্যান্ডের বাসিন্দা হতে পারবেন।
ফিনল্যান্ডে যদি আপনি পাঁচ বছরের অধিক সময় অতিক্রম করেন তাহলেই ফিনল্যান্ডের স্থায়ী হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বর্তমানে অনেকেই পড়াশোনা কাজ একইভাবে চালিয়ে যাচ্ছে অনেকে আবার পড়াশোনা শেষ করার পরে ফিনল্যান্ডের বিভিন্ন কোম্পানিগুলোতে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে এক্ষেত্রে তারা ফিনল্যান্ডের স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য আবেদন করতে পারবে।
সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায়
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসায় স্থায়ী হওয়ার উপায়
স্টুডেন্ট ভিসায় গেলেই যে আপনি স্থায়ী হওয়ার সুযোগ পাবেন তা কিন্তু নাই সেখানে নিয়ম এবং আইন অনুযায়ী যদি আপনি ঠিকঠাক ভাবে চলাফেরা করতে পারেন এবং সেখানে যদি একটি জব এ ঢুকে পড়তে পারেন তাহলেই আপনি ফিনল্যান্ডের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
তবে মনে রাখবেন ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া আগের তুলনায় অনেকটাই সহজ তবে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে জেনে রাখতে হবে যে আপনার নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী ঐ সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নির্বাচন করে আবেদন করতে হবে।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে সর্তকতা
বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি রয়েছে যারা কিনা স্বল্প টাকার মূল্যে ফিনল্যান্ডে পাঠানোর কথা বলে থাকে এক্ষেত্রে অবশ্যই ওই সমস্ত এজেন্সি গুলা থেকে দূরে থাকবেন। বর্তমানে প্রতারণামূলক কার্যকলাপ স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে অনেক চলছে। তাই আপনি যাদের মাধ্যমে ভিসা নিচ্ছেন তারা কতটা বিশ্বাসযোগ্য এবং কিভাবে ভিসা প্রসেস করছে এই বিষয়টি ভালোমতো জেনে নিবেন।
আর স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করার জন্য নিজেই সমস্ত প্রসেসগুলো করা যায় এক্ষেত্রে সরাসরি আপনি যদি দিল্লি ফিনল্যান্ড দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করেন এক্ষেত্রে নিজের খরচে কম খরচের মধ্যে আপনি করে ফেলতে পারবেন।