ফ্রান্স কাজের ভিসা ২০২৪| ফ্রান্স ভিসা আবেদন

ফ্রান্স কাজের ভিসা ২০২৩ আবেদন
ফ্রান্স কাজের ভিসা ২০২৩ আবেদন

২০২৩ সালে ফ্রান্সে কাজের ভিসা নিয়ে যদি যেতে চান তাহলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে বিএমইটি অথবা বাংলাদেশের সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এছাড়া বৈধভাবে ফ্রান্সে যেতে পারবেন না তবে যদি এই সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যেতে চান তাহলে আপনাদেরকে সময় সুযোগ অনুযায়ী অপেক্ষা করে থাকতে হবে।

ফ্রান্সের বিভিন্ন কোম্পানিতে যখন নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে সেই অনুযায়ী বাংলাদেশের বিভিন্ন এজেন্সি রয়েছে যারা কিনা সেই নিয়োগের মাধ্যমেই বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এইভাবে মূলত ফ্রান্সের কাজের ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে পারবেন তাছাড়া কিন্তু বৈধ ভাবে সেখানে যাওয়ার কোন উপায় নেই।

সাধারণত রেস্টুরেন্ট কর্মী এবং হোটেল কর্মীসহ নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার বা বড় বড় অনেক কাজ রয়েছে যেগুলোর জন্য মূলত ফ্রান্সে বিভিন্ন সময় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে থাকে সেই অনুযায়ী বাংলাদেশে এজেন্সি গুলো বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে তারপরে আপনারা ফ্রান্সে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।

২০২৩ সালে অনেক কর্মী এই ভাবেই বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারি এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে এই ভাবেই যাওয়ার সুযোগ রয়েছে তবে। বাংলাদেশ থেকে সেখানে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাদেরকে ওই এজেন্সি সম্পর্কে ভালো মতো জেনে নিতে হবে তারপরে যাওয়া উচিত হবে কেননা বাংলাদেশ থেকে অনেক অবৈধ এজেন্সি রয়েছে তাদের মাধ্যমে যাওয়া কিন্তু সেভ হবে না।

কাজের স্থানফ্রান্স
কাজের নামরেস্টুরেন্ট কর্মী
কর্মী সংখ্যা১২ জন
পদবীশেফ
আবেদনসরকারী এজেন্সি
কাজের বেতন২ লক্ষ ৫০ হাজার
থাকা খাওয়ার ব্যবস্থাকোম্পানির
কাজের সময়৮ ঘন্টা

২০২৩ সালে এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে অনেক কর্মী সেখানে গিয়েছে তবে পর্যায়ক্রমে যদি আপনারা হোটেল অথবা রেস্টুরেন্ট কর্মী হিসেবে সেখানে যেতে চান তাহলে কিন্তু অবশ্যই এই কাজের উপর দক্ষতার একটি প্রমাণ দেখানো লাগবে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে স্বীকৃত যে সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে সেগুলো থেকে রেস্টুরেন্টের ওপর পড়াশোনা অথবা কাজের অভিজ্ঞতা দেখানো লাগবে।

আরো পড়ুনঃ  কাতার টুরিস্ট ভিসা ২০২৩ - কাতার স্টুডেন্ট ভিসার দাম কত

ফ্রান্স কাজের ভিসা ২০২৪

নতুন বছরে আশা করা যাচ্ছে ফ্রান্সের ব্যাপকভাবে কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে। কেননা বাংলাদেশে ২০২৩ সালে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী এই বিষয়ে একটি বৈঠক করেছে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে। তাই সেই হিসেবে ধারণা করা যাচ্ছে যে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ফ্রান্সে কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে সেই সাথে বাংলাদেশের কৃষি উন্নতির ধারাবাহিকতা দেখে ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীও তার দেশে কৃষি উন্নতি করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ দিবে বলেও জানিয়েছে।

সেই সাথে ফ্রান্সের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরকারিভাবে অথবা বেসরকারিভাবে কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চলমান থাকবে বলে আশা করা যাচ্ছে তাই বাংলাদেশ থেকে এর মধ্যে একটি প্রতিনিধি দল ফ্রান্সের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে এ বিষয় নিয়ে কথাবার্তা চলেছে বলেও তারা জানিয়েছে। ২০২৪ সালে যদি আবার পুনরাই নতুনভাবে কাজের নিয়োগ কোন প্রক্রিয়া চলমান থাকে তাহলে কিন্তু বাংলাদেশ থেকেই ব্যাপকভাবে কর্মী নিয়োগ হবে বলেও তারা এই বিষয়ে নিশ্চিত করেছে।

তাই এই ক্ষেত্রে আপনাদেরকে জেনে রাখা উচিত যে ফ্রান্সের মতো বড় একটি রাষ্ট্রে যদি কাজ করার অভিজ্ঞতা নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাদেরকে ভালোমতো ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে কাজের দক্ষতা তৈরি করতে হবে এবং সেই সাথে অবশ্যই সার্টিফিকেট অর্জন করতে হবে তা না হলে কিন্তু ফ্রান্সের মতো দেশে আপনি কাজ করার সুযোগ পাবেন না।

ফ্রান্সে কাজের ভিসা পাওয়ার উপায়

মূলত বাংলাদেশ থেকে ফ্রান্সে বৈধভাবে যাওয়ার কোন উপায় ছিল না তবে বর্তমানে ফ্রান্সে বৈধভাবে কাজের ভিসা নিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে যারা বৈধভাবে ফ্রান্সে কাজের ভিসা নিতে চান তাহলে তাদের ক্ষেত্রে উপায় হল বাংলাদেশ থেকে কোন ব্যক্তি যদি সেখানে থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন এক্ষেত্রে আপনার আত্মীয়-স্বজন অথবা আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমে ভিসা নিয়ে ফ্রান্সে যেতে পারবেন।

সব থেকে ভালো উপায় হলো আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি ফ্রান্সের অবস্থান করে তাহলে তার মাধ্যমে আপনারা ওই কোম্পানির একটি জবের জন্য আবেদন করে আপনার একটি ভিসা তৈরি করে বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যেতে পারবে তবে এক্ষেত্রে খুবই পরিচিত কোন ব্যক্তি হওয়া লাগে অপরিচিত কোন ব্যক্তির মাধ্যমে এরকম কাজ করবেন না তা না হলে প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ  মালয়েশিয়া যেতে কত বয়স লাগে ২০২৩

অথবা আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রান্সের বিভিন্ন কোম্পানিতে জবের অ্যাপ্লিকেশন করেন সেই ক্ষেত্রে আপনাকে তারা ভাইবা অথবা আপনার ফোন কলের মাধ্যমে বিস্তারিত জেনে আপনার নামে ভিসা তৈরি করে দিতে পারে তাই এই ক্ষেত্রে আপনাদের বিভিন্ন কোম্পানিতে জব সার্কুলার অনুযায়ী আবেদন করতে হবে তাহলে আপনারা ফ্রান্সের ভিসা পেয়ে যাবেন।

মূলত বিগত বছরগুলো থেকে এই ভাবেই ফ্রান্সের বিভিন্ন কোম্পানিতে বাংলাদেশি মানুষজন সেখানে আবেদন করে জব নিয়েছে তাই আপনি যদি ভালো কোন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে ফ্রান্সের বিভিন্ন কোম্পানিগুলোতে এইভাবে আবেদন সম্পন্ন করে ফ্রান্সে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।

ফ্রান্স কাজের ভিসা আবেদন

ফ্রান্সে কাজের ভিসা আবেদন করার জন্য https://france-visas.gouv.fr/ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় পাসপোর্ট এবং কাজের দক্ষতার প্রমাণ সেই সাথে আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে ফ্রান্সে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে প্রথম অবস্থায় আপনাকে ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে আপনি কি কাজের উপর দিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং আপনি কি কাজে পারদর্শী তার একটি প্রমাণ আপনাকে দেখানো লাগবে সেই সাথে পূর্বে ফ্রান্সে কোন কাজ করেছেন কিনা এই বিষয়ে যদি প্রমাণ দেখাতে পারেন তাহলে কিন্তু খুব সহজেই ফ্রান্সের কাজের ভিসা পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ  সিঙ্গাপুর টুরিস্ট ভিসা কত টাকা-সিঙ্গাপুর ভ্রমন প্যাকেজ

ফ্রান্সে যদি বৈধভাবে কাজের ভিসা নিতে চান তাহলে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদেরকে আবেদন করতে হবে। এটি মূলত ফ্রান্সের সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটি সাইট এই সাইটের মাধ্যমে জবের যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন এক্ষেত্রে কোন চার্জ প্রযোজ্য নয় আপনার প্রয়োজনীয় নাম ঠিকানা অনুযায়ী যদি আবেদন করেন পরবর্তীতে আপনার ভাইবা নেওয়া হবে সেই ভাবে আপনারা ফ্রান্সের কাজের ভিসাতে নিয়োগ পাবেন।

ফ্রান্স কাজের ভিসা খরচ

ফ্রান্সে কাজের ভিসার জন্য খরচ করা লাগবে প্রায় ১৫ থেকে ১৬ লাখ টাকার মত। এক্ষেত্রে হয়ে যদি আপনি সরকারিভাবে অথবা আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তির মাধ্যমে যদি যেতে পারেন তাহলে ৮ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে যেতে পারবেন। তবে আপনি যদি সরাসরি নিজে আবেদন করে যান তাহলে আরো খুবই কম খরচের মধ্যেই ফ্রান্সের কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।

তবে মনে রাখবে ফ্রান্সে যদি আপনারা অবৈধভাবে যেতে চান তাহলে আরো কম খরচের মধ্যে যাতে পারবেন তবে অনেক ধরনের রিস্ক থাকে। বিদেশ থেকে অনেকেই এই পদ্ধতিতে যেয়ে থাকে তবে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে জেনে রাখা উচিত যে ফ্রান্সের মূলত যে সমস্ত পদ্ধতিতে যাওয়া হয়ে থাকে বিভিন্ন সমুদ্র অথবা বন জঙ্গল পাড়ি দিয়ে তবে এক্ষেত্রে আপনার জীবনের রিস্ক থেকে যায়।

তাই প্রথম অবস্থায় আপনাকে বৈধভাবে সর্বদা যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এক্ষেত্রে আপনাদেরকে ভালো একটি দক্ষতা অর্জন করে বিভিন্ন দেশ থেকে অথবা বাংলাদেশ থেকেও সেখানে যেতে পারবেন তাই প্রথম অবস্থায় সেখানে যাওয়ার ক্ষেত্রে বৈধ কোন এজেন্সির মাধ্যমে যাবতীয় খরচ গুলো দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।

ফ্রান্সে কাজের বেতন কত

ফ্রান্সে কাজের বেতন ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এখানে মূলত কাজের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করেই কাজের বেতন প্রদান করা হয়ে থাকে ক্ষেত্রে যদি আপনি ভালো কোন অভিজ্ঞতা নিয়ে ফ্রান্সে যেতে পারেন তাহলে আড়াই লক্ষ টাকা থেকে তিন লক্ষ টাকার মত বেতন তুলতে পারবেন প্রত্যেক মাসে।

এক্ষেত্রে নরমালি রেস্টুরেন্ট ভিসা অথবা বিভিন্ন কাজের ভিসা নিয়ে যদি যান তাহলে মাসিক ভাবে দুই লক্ষ টাকা ইনকাম করার সুযোগ থাকবে সে সাথে কোম্পানি বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা এবং বিদেশ ভ্রমণের। সুযোগ করে দিয়ে থাকে তাই আপনি যদি যেকোন মূল্যে ফ্রান্সের কাজের ভিসা হাতে পান তাহলে অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক টাকা বেশি পরিমাণ বেতন তুলতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ  আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩ | আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ

তবে ফ্রান্সের কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ থাকে। প্রতিবছরই মূলত ফ্রান্সের কাজের বেতন বৃদ্ধি করে থাকে তাই সেই অনুযায়ী যদি আপনি ভাল কোন কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে সেখানে যেতে পারেন তাহলে ভালো পরিমাণ বেতন পাওয়ার সম্ভব সেই সাথে ফ্রান্সের নাগরিকত্ব সহ আরো বিভিন্ন ধরনের সুযোগ থাকে।

ফ্রান্স কাজের বিচার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

ফ্রান্সে যাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ভাষাগত দক্ষতা প্রমাণ দেখানো লাগবে এক্ষেত্রে ফ্রান্স ভাষা অথবা ইংলিশ বিষয়ে দক্ষতার একটি সনদ দেখানো লাগবে। এক্ষেত্রে আপনার কাজের উপর প্রশিক্ষণের সনদ সেই সাথে আপনি বাংলাদেশ থেকে এ বিষয়ে কোথায় পড়াশোনা করেছেন। সেই বিষয়ে একটি সনদ দেখানো লাগবে সেই সাথে আরো প্রয়োজনে কাগজপত্র চাওয়া হয়ে থাকে তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কি কি কাগজপত্র লাগে।

  • ছয় মাস মেয়াদের ভ্যালিড পাসপোর্ট
  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • এনআইডি কার্ডে ফটোকপি
  • বাসার বিদ্যুৎ বিলের কাগজ
  • 6 মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্টের কপি
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • মেডিকেল রিপোর্টের প্রয়োজনীয় কাগজ
  • চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত সনদ
  • বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক সনদপত্র
  • নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা তার প্রমাণ

এছাড়া আরো প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র লাগে তবে এক্ষেত্রে আপনারা যখন যাবেন সেই অনুযায়ী আবেদন করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো আপনার এজেন্সির মাধ্যমে জেনে নিতে হবে। এবং অগ্রিমভাবে যদি কোন ফ্রি প্রদান করা লাগে সে ক্ষেত্রে অনলাইন থেকে আগে থেকে আপনারা দেখে রাখবেন তাছাড়া বিভিন্ন এজেন্সি রয়েছে যারা কিনা ভুল ধারণা দিয়ে আপনাদের কাছ থেকে ফি নিতে পারে।

ফ্রান্সের কাজের ভিসার মেয়াদ

ফ্রান্সের বিভিন্ন মেয়াদী কাজের ভিসা পাওয়া যায় এক্ষেত্রে দুই বছর চার বছর এবং ৬ বছর পর্যন্ত কাজের ভিসা পাবেন। তবে এক্ষেত্রে যদি আপনারা একবার সেখানে যেতে পারেন তাহলে পরবর্তীতে আপনারা পুনরায় আবার ভিসা রিনিউ করে সেখানে থাকার সুযোগ করে নিতে পারবেন তাহলে প্রথম অবস্থায় আপনাকে যে কোন মূল্যে একটি কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ  কম্বোডিয়া কাজের বেতন কত ২০২৩

এক্ষেত্রে কিন্তু অন্যান্য দেশের মতো আপনাদেরকে দুই বছর চার বছরের সিজনাল ভিসা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে মনে রাখবেন এ সমস্ত ভিসার মেয়াদ মূলত সকল তথ্যগুলো আপনারা অনলাইনে দেখতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনি কত বছরের ভিসা নিয়ে যাচ্ছেন সেই বিষয়ে অনলাইন থেকে দেখে নিবেন। অনেক প্রতারক চক্র রয়েছে যারা কিনা আপনাকে ফ্রান্সের টুরিস্ট ভিসা হাতে ধরিয়ে দিতে পারে তাই এ বিষয়ে আগে থেকে সতর্কতা থাকতে হবে।

ফ্রান্সে যদি আপনারা পরিচিত ব্যক্তিদের মাধ্যমে কাজে যান তাহলে সব থেকে ভালো হয় কেননা পরিচিত ব্যক্তিদের মধ্যে ফ্রান্সে খুব সহজেই যাওয়া যায় এবং কাজ পাওয়াটা অনেকটাই সহজ হয় তাই অবশ্যই পরিচিত কোন ব্যক্তিদের মাধ্যমে যদি আপনারা যোগাযোগ করে ভালো একটি কাজ নিয়ে যেতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ভালো বেতন একটি চাকরি করতে পারবেন।

ফ্রান্স ভিসা আবেদনের নিয়ম

ফ্রান্সের ভিসা আবেদন করার ক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় ভারতে গিয়ে আবেদন করতে হবে অথবা বাংলাদেশের সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

ফ্রান্সের কাজের বিচার দাম কত

ফ্রান্সের কাজের ভিসার দাম মূলত ভিন্ন রকম হয়ে থাকে ক্ষেত্রে সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে যেতে হলে প্রায় ১৫ থেকে ১৮ লক্ষ টাকা খরচ করা লাগে। আর যদি নিজে আবেদন করে যেতে চান তাহলে আর থেকে ১০ লক্ষ টাকার মধ্যে খরচ করে আপনারা ফ্রান্সের কাজের বিচার নিতে পারবেন।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *