অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩-অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা
Contents show

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে যে দেশগুলোতে লেখাপড়ার জন্য সবচেয়ে বেশি সুযোগ প্রদান করা হচ্ছে তার মধ্যে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম। যার কারণে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে জানার আগ্রহ অতি প্রবল। এছাড়াও বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে সেখানে অনেক ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়, বিশেষ করে বাঙালি মধ্যবিত্ত স্টুডেন্টরা নির্দিষ্ট একটি কর্মকর্তায় কাজ করতে পারেন। তাই আজকের আমাদের এই কনটেকটি সাজানো হয়েছে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে সকল আপডেট তথ্য নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের এই কনটেন্টটি। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে পূর্বে যে জটিলতা গুলোর সৃষ্টি হতো সে প্রশ্নগুলোর উত্তর আমাদের এই কন্টাক্ট এর মধ্যে পেয়ে যাবেন। আমাদের এই কন্ঠের থেকে আপনি খুব সহজে জানতে পারবেন অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে সেখানে কত ঘন্টা কাজ করা যায় এবং কি পরিমান খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার খরচ

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করতে সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা প্রয়োজন হবে। অনেকেই মনে করে থাকে ২০২২ সালে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকার মধ্যে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করা যেত। তাহলে ২০২৩ সালে এসে এত টাকা বেড়ে গেল কেন। এক্ষেত্রে আপনারা বাংলাদেশের প্রবাসী মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইট থেকেও সর্বোচ্চ আপডেট নিতে পারবেন। ২০২৩ সালে এসে বেশ কিছু নতুন আপডেট এসেছে তাই ভিসা খরচটা একটু বেড়ে গেছে।

আরো পড়ুনঃ  বাহরাইন কাজের বেতন কত ( বেতন বেশি ২০টি কাজ )

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে নিচের দিকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিতে হলে বেশ কিছু নতুন রিকোয়ারমেন্ট সম্পন্ন করতে হচ্ছে। আগের নিয়ম অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করার সময় বেশ কিছু ঝামেলা পেতে হচ্ছিল স্টুডেন্টদের। যার কারণে এমন আপডেট করা হয়েছে। তবে বর্তমানে অনলাইন স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং অনলাইন ও করা সম্ভব।

তবে অনেকেই অনলাইন সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে প্রতারণা হওয়ার যোগ্যতা একটু বেশি থাকে। তাই যারা অনলাইন সম্পর্কে একটু কম বোঝেন তারা ভুলে অনলাইনে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করতে যাবেন না। আপনারা বাংলাদেশে অবস্থিত যে কোন এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। তারা আপনাকে খুব সহজেই দ্রুত স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করে দেবে।

অস্ট্রেলিয়া স্কলারশিপ পাওয়ার উপায়

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হল আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে হবে। আমরা আমাদের কন্টেন্টের নিচের দিকে অস্ট্রেলিয়া ১৫ টি বিশ্ববিদ্যালয় একটি তালিকা প্রকাশ করব। আপনারা খুব সহজে সেখান থেকে সে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট গুলো ভিজিট করে আপনার খুব সহজে জানতে পারবেন বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কোন সময় স্কলারশিপ দিচ্ছে। এবং স্কলারশিপ অনুযায়ী আপনি দ্রুত আবেদন করতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাবার জন্য সবথেকে বড় যোগ্যতা হল আইএলটিএস কোর্স। কারণ বাংলাদেশী অনেক শিক্ষার্থী সকল রিকোয়েন্টমেন্ট সম্পন্ন করতে পারলেও ইংরেজিতে কথা বলার এবং কথা শোনার মত ন্যূনতম জ্ঞানটুকু অর্জন করতে ব্যর্থ হয়। এবং এটিকে বলা হয় আই এল টি এস কোর্স। তাই অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে আইএলটিএস কোর্স করতে হবে। এবং স্কোর সর্বনিম্ন ৬ পয়েন্ট থাকতে হবে।

অস্ট্রেলিয়া পড়াশোনা খরচ কত

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে পড়াশোনা করতে আপনার ১৫ লক্ষ থেকে ৪৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হবে। আপনি যদি ব্যাচেলার ডিগ্রী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন তাহলে আপনার ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হবে। অনেকে মনে করে অস্ট্রেলিয়ায় পিএসডি সম্পন্ন করবেন, তাদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৪৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হবে।

আরো পড়ুনঃ  কুয়েত ভিসা বন্ধ না খোলা-কুয়েত ভিসা নিউজ

এত টাকা মধ্যবিত্ত পরিবারের স্টুডেন্ট গুলোর জন্য সত্যিই অনেক চাপ সৃষ্টি করে। যার কারণে অস্ট্রেলিয়া সরকার স্টুডেন্টের জন্য একটি নির্দিষ্ট কর্মকান্ডার সুযোগ করে দিয়েছে। লেখাপড়ার পাশাপাশি আপনি যে কোন সেক্টরে নির্দিষ্ট একটি কর্ম ঘন্টা শ্রম দিতে পারবেন্ এবং টাকা দিয়ে আপনার লেখাপড়ার খরচ পাশাপাশি দেশেও কিছু পাঠাতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন

স্টুডেন্ট ভিসা পাবার জন্য অবশ্যই আপনাকে আবেদন করতে হবে। শুধু আবেদন করতে হবে না আপনার আবেদনের পর আপনার জমা দেয়ার রিকুইটমেন্টগুলো যাচাই-বাছাই শেষে আপনাকে একটি চিঠি পাঠানো হবে। যদি আপনার রিকোয়েন্টমেন্টগুলো সঠিক এবং সুন্দর হয় তাহলে আপনাকে খুব শীঘ্রই ভিসা প্রদান করা হবে। তবে অনেকেই আবেদন করার সময় অনেক ধরনের ভুল করে থাকে যেগুলো থেকে সাবধান থাকতে হবে। মনে রাখবেন আবেদনে যদি কোন ভুল করেন তাহলে আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে এবং আবেদনের ফি আর ফেরত পাবেন না।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা
                                                 অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  1. প্রথমেই প্রয়োজন হবে একটি ভিসা আবেদন ফরম
  2. ম্যাচ সম্পূর্ণ একটি পাসপোর্ট
  3. দেশীয় লেখাপড়ার সমস্ত ডকুমেন্টস
  4. কোন ইউনিভার্সিটিতে পড়তে চাচ্ছেন সেখানকার একটি চিঠি
  5. বর্তমানে কোন অফিসের আয়ত্বে থাকলে তারডকুমেন্টস
  6. আই এল টি এস কোর্স কমপক্ষে ছয় থাকতে হবে
  7. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট থাকতে হবে
  8. মেডিকেল রিপোর্ট তৈরি করে নিতে হবে

হলো সব থেকে জরুরী। এগুলো ছাড়াও সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু রিকোয়ারমেন্ট পরিবর্তন হতে পারে। আপনি যখন আবেদন করবেন আপনাকে এজেন্সি থেকে প্রতিটা বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

অস্ট্রেলিয়া সেরা ১৫ টি বিশ্ববিদ্যালয়

অস্ট্রেলিয়াতে অনেকগুলো বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সেই সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা ১৫ টি সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নিচে উল্লেখ করলাম। আরো অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাদের সাইটের দিকে নজর রাখতে পারেন। পরবর্তীতে আমরা আরো অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে আলোচনা করব। অস্ট্রেলিয়ার সেরা ১৫ টি বিশ্ববিদ্যালয় নিচের টেবিলে উল্লেখ করা হলো।

অস্ট্রেলিয়া সেরা ১৫ টি বিশ্ববিদ্যালয়
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়
মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়
নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয় (ইউএনএসডাব্লু)
মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়
ম্যাককায়ার বিশ্ববিদ্যালয়
উইলংং বিশ্ববিদ্যালয়
দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (ইউএনআইএসএ)
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিডনি (ইউটিএস)
তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
কুইন্সল্যান্ড প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কিউটি)
ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (ইউডাব্লুএ)
এডিলেড বিশ্ববিদ্যালয়
গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়
জেমস কুক বিশ্ববিদ্যালয় (জেসিইউ)
ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় কাজ

অনেক মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়ে আছে যারা লেখাপড়ার পাশাপাশি কোন কাজ করতে চায়। এ ধরনের স্বপ্ন যাদের রয়েছে তাদের জন্য অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নেওয়া জরুরী। কারণ অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে আপনি খুব সহজেই কাজ করতে পারবেন। তবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মত কাজ করবেন তেমনটা ভাবা যাবে না। আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট কর্ম ঘণ্টার বেশি কাজ করতে দেওয়া হবে না।

আরো পড়ুনঃ  রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩-রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন ফরম

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন ফ্রম পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই যে কোন একটি এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করে আপনি কোন ধরনের ভিসা নিতে চান এবং আপনার রিকোয়ারমেন্ট গুলো সঠিক আছে কিনা সেটা যাচাই করবে। এছাড়াও আপনি যদি আন্দোলন সম্পর্কে ভালো জেনে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি অনলাইন থেকেও অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় পাওয়ার এজেন্সি

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনি বাংলাদেশের যে কোন এজেন্সি গুলো থেকে আবেদন করতে পারবেন। এজন্য আপনি আপনার বিশ্বস্ত কোন এজেন্সি থাকলে সেখানেও যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা যদি কোন এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ না থাকে সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ বোয়েসেল নিবন্ধিত যে এজেন্সি রয়েছে সেখানে যোগাযোগ করে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় সুযোগ সুবিধা

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিলে সবথেকে বড় সুবিধা গুলো হল লেখাপড়ার পাশাপাশি বাড়তি ইনকামের সুযোগ থাকে। এশিয়া মহাদেশের যে শিক্ষার্থী গুলো অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে লেখাপড়া করতে যায় তাদের বেশিরভাগ আর্থিক অবস্থাটা খুব বেশি ভালো থাকে না। তাই এ সকল শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বাড়তি ইনকামের সুযোগ।

অস্ট্রেলিয়া সরকার প্রতি সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা দিয়েছে। একজন স্টুডেন্ট সেই কর্ম ঘণ্টার অতিরিক্ত সময় কাজ করতে পারবে না। যাতে করে সে লেখাপড়ায় মনোযোগ দিতে পারে পাশাপাশি ইনকাম করতে পারে। তবে প্রথম অবস্থাতে গিয়ে আপনি অস্ট্রেলিয়াতে কোন ধরনের কাজ পাবেন না।

আরো পড়ুনঃ  মাল্টা কাজের ভিসা ২০২৩ ( নতুন নিয়োগ )

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় স্থায়ী হওয়ার উপায়

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে আপনি সরাসরি স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবেন না। এজন্য অবশ্যই আপনাকে একবার হলেও নিজ দেশে ফিরে আসতে হবে। নিজ দেশে ফিরে এসে আবার এজেন্সি থেকে পুনরায় ভিসা তৈরি করে সেখানে গিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে সর্তকতা

আপনারা যারা অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে লেখাপড়া করতে চান তারা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আর পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে। কারণ আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়া করতে যাচ্ছেন সে বিশ্ববিদ্যালয়টি কতটা পরিবেশবান্ধব সেটা আপনাকে জানতে হবে। অস্ট্রেলিয়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলো এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের গুলোর থেকেও অনেক খারাপ।

এছাড়াও রয়েছে অস্ট্রেলিয়া ভিসা জটিলতা। ভিসা করার সময় আপনার নানা রকম কঠিন রিকোয়ারমেন্ট গুলো দিয়ে আপনার থেকে বাড়তি কিছু টাকা চাওয়া হবে। তখনই বুঝে নেবেন এগুলো আসলে প্রতারক চক্র। ঐ সকল প্রতারক চক্র থেকে এবং যত দ্রুত সম্ভব আইনের সাহায্য নিবেন।

আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৩ | আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ

1 Comment

  1. Rakhi

    আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।
    আমি অস্টেলিয়া তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে চাই।
    আমার বাড়ি থেকে সেখানে খরচ চালাতে সক্ষম না।
    তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বড় ভাই বলছে,সে আমাকে ফুল স্কলারশিপ পাইয়ে দিবে। এদিকে আমার আইইএলটিএস করা নেই।
    সে বললো ইউনিভার্সিটি পরে শিখাবে।
    আমি এইচএসসি পাশ
    মানবিক বিভাগ।
    সে বললো তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় নাকি শিক্ষার্থীদের থাকা খাওয়া দিয়ে থাকে।
    এমনকি মাসে ১৫হাজার করে টাকা দেয় যা দিয়ে তাদের চলে যায়।
    তার কথা কি সত্য?
    তার কথামতে আমি অস্ট্রেলিয়ায় গেলে কি বিপদে পড়ব?
    দয়া করে জানাবেনআমি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।
    আমি অস্টেলিয়া তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে চাই।
    আমার বাড়ি থেকে সেখানে খরচ চালাতে সক্ষম না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *