জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩-জাপান জব ভিসা ২০২৩

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
Contents show

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা জাপান জব ভিসা কিভাবে পাবেন এই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিতভাবে এই কনটেন্ট এর মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে আপনারা জানতে পারবেন জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত এবং কিভাবে এই ভিসা আবেদন করতে হয় এবং প্রয়োজনীয় কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে তা এই কন্টেন্টের মধ্যে তুলে ধরেছি।

আজকের এই কনটেন্টি যদি আপনারা প্রত্যেকটা স্টেপ বাই স্টেপ সুন্দর মত মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে জাপান যাওয়ার সমস্ত প্রসেস সম্পর্কে জানতে পারবেন। মূলত জাপান যাওয়া প্রসঙ্গে অনেকের মনের মধ্যে অনেক ধরনের প্রশ্ন থাকে। তাই আজকে আমরা সমস্ত বিষয়গুলো নিয়েই এখানে তুলে ধরেছি।

বর্তমানে জাপান অর্থনৈতিক দিক থেকেও বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ। এখানে দৈনন্দিন জীবনে প্রতিনিয়ত কাজের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এই কাজের ঘাটতি পূরণ করার জন্য জাপান সরকার বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এবং অন্যান্য দেশের তুলনায় জাপানি কিন্তু বেতন অনেকটাই বেশি হয়। তাই অনেকেই জাপানে কাজে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে।

তাই আজকে আমরা সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে আপনাদেরকে জানাবো যে আসলে জাপানে কত টাকা বেতন পাওয়া যায় এবং যাওয়ার উপায় কি এবং কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে এবং জাপানি ভাষা কতটুক পর্যন্ত আপনাকে জানতে হবে তা সবগুলো জানতে পারবেন।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩

২০২৩ সালে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাওয়া যাবে। জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাকে খরচ করতে হবে 8 লক্ষ টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে আপনি যদি সরকারি ভাবে জাপানি ভাষা শিখে পরীক্ষা দিয়ে যেতে চান তাহলে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আপনি বিনামূল্যে পেয়ে যাবেন।

বেসরকারি কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে অথবা সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত কোম্পানি রয়েছে এই কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে যদি যেতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে। এক্ষেত্রে নির্ধারিত একটি কাজের উপর প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সনদ এবং আনুষাঙ্গিক ভাষা শিক্ষার দক্ষতা এর প্রমাণ সহকারে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সংরক্ষণ করে তারপরে আপনি জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে আপনি যদি দেশের বাহির থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারেন তাহলে কিন্তু অনেকটাই সহজ পদ্ধতি যেতে পারবেন। কেননা বর্তমান সময়ে জাপানে কিন্তু অনেক কর্মী সংকট আছে এবং বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার প্রসেস কঠিন হলেও কিন্তু বিদেশ থেকে যাওয়ার প্রসেস অতটা কঠিন না।

আপনি যদি সরকারিভাবে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে টিটিসি কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে ভাষা শিখে সম্পূর্ণ ফ্রিতে সরকারি মাধ্যমেই ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে জাপানে যেতে পারবেন।

নিচে আমরা বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরব আপনারা কি পদ্ধতিতে এবং কি কি বিষয় গুলো ফলো করলে বিদেশ থেকে খুবই কম খরচের মধ্যে আপনারা যেতে পারবেন। তাহলে চলুন পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বিষয়গুলো জেনে নেই।

জাপান জব ভিসা ২০২৩

২০২৩ সালে জাপান জব ভিসা নিতে হলে বাংলাদেশ থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি শেষ করার পরে জাপানি ভাষা শিখে জাপানি ভাষার উপর পরীক্ষা দিয়ে তারপরে আপনি জাপানি জব ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি পরিচিত কোন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে থাকেন তারপরেও কিন্তু আপনাকে জাপানি ভাষা শিখে তারপরে আপনাকে জাপানে যেতে হবে।

অনেকে আছে যারা বাংলাদেশ থেকে অথবা দেশের বাইরে থেকে জাপানে জব ভিসা নিয়ে যাচ্ছে তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে জাপানে যাওয়ার আগে কিন্তু জাপানি ভাষা শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি যদি জাপানি ভাষা শিখতে না চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইংলিশ দক্ষতা থাকতে হবে। এক্ষেত্রে আইএলটিএস করে তারপরে আপনাকে জাপানের জব ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

জাপানের জব ভিসা পাওয়ার জন্য আপনারা বাংলাদেশের যে সমস্ত সরকার নিবন্ধিত রিক্রুটিং এজেন্সি রয়েছে এ রিক্রুটিং এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনারা জাপান জব ভিসা করতে পারবেন। তবে জাপানের জব ভিসা নিতে হলে অবশ্যই শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং ভাষা দক্ষতা এই বিষয়গুলো খুবই গুরুত্বসহকারে দেখা হয়।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার শর্ত

জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথম শর্ত হলে আপনাকে ভাষা ভালোমতো শিখতে হবে। জাপান যাওয়ার আরেকটি অন্যতম শর্ত হলো মিনিমাম শিক্ষাগত যোগ্যতা /এসএসসি সমমান বা এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এবং জাপানের ভাষার উপর পরীক্ষা দিয়ে তারপরে আপনাকে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সাধারণত আপনি যদি সমস্ত বিষয়গুলো শর্ত পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনি নিজেই ঘরে বসেও জাপানের কোম্পানিগুলোতে জবের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো এজেন্সির মাধ্যমে এই সমস্ত চুক্তিগুলো করেন তাহলে কিন্তু ভুল না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকবে তবে খরচ কিন্তু একটু বেশি হবে।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এজেন্সি

বাংলাদেশে সরকারিভাবে এবং বেসরকারিভাবেও কিন্তু জাপানে যাওয়া যায়। তবে আপনি যদি সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত রিক্রুটিং এজেন্সি রয়েছে এদের মাধ্যমে যেতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার ভিসা নিয়ে কোন ধরনের ঝামেলার মধ্যে পড়তে হবে না। তবে বেসরকারি অবস্থায় গেলে কিন্তু আপনাদেরকে অবশ্যই অনলাইন থেকে ওই কোম্পানির যাবতীয় তথ্যগুলো ভালোমতো জেনে নিতে হবে।

এবং আপনি যেই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে জাপানে যাচ্ছেন সেই এজেন্সি কতদিন যাবত জাপানের সঙ্গে যুক্ত আছে এবং তারা কত মানুষকে জাপানে পাঠাতে পারছে এই বিষয়গুলো ভালো মতো দেখে তারপরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন।

সরকারিভাবে কি ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া যায়

সরকারিভাবে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যায়। বছরের শুরুতে এবং বছরের শেষের দিকে জাপানি ভাষা শেখার জন্য সরকারি টিটিসি গুলোর মাধ্যমে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। উক্ত ছয় মাসের জাপানি কোর্স সম্পূর্ণ করার পরে একবারে সরকারি ভাবে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে কোন ধরনের খরচ বহন করা লাগবে না যাতায়াত খরচসহ আনুষাঙ্গিক যাবতীয় খরচ সরকার বহন করবে। তবে সরকারিভাবে যাওয়ার জন্য কিন্তু নিয়ম আছে এবং শারীরিক ফিটনেসহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়গুলো খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।

এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা একটি অন্য কনটেন্টে সুন্দর মত বুঝিয়ে দিয়েছি আপনারা যদি পড়তে চান তাহলে নিচের দাও আমাদের এই কন্টেন্টটি ভালোমতো পড়ে নিতে পারেন তাহলে আপনারা সরকারি মাধ্যমে যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।

সম্পূর্ণ ফ্রিতে সরকারি খরচে জাপান যাওয়ার উপায়

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত

জাপান ওয়ার পারমিট ভিসার দাম ৮ লক্ষ টাকা থেকে ো লক্ষ টাকা পর্যন্ত। সরকার নিবন্ধিত এজেন্সিগুলার মাধ্যমে গেলে এই খরচ পড়বে। সরকারি ভাবে যান তাহলে কিন্তু একেবারেই ফ্রিতে যেতে পারবেন। জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম এজেন্সিতে কিন্তু বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার আগে অবশ্যই অনলাইন থেকে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক করে নিবেন। আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক করেন তাহলে জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংক্রান্ত বিষয়গুলো সেখানে দেখতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আপনার ভিসার মেয়াদ কতদিন এবং আপনি কোন কোম্পানিতে কাজ করতে যাচ্ছেন কত টাকা বেতন এবং ডিউটি টাইম কত ঘন্টা তার সমস্ত বিষয়গুলোই সেখানে সুন্দর মত উপস্থাপনা করা থাকবে।

জাপান ওয়ার পারমিট ভিসা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

জাপানে যাওয়ার জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয় কিছু দক্ষতা এবং যোগ্যতা থাকতে হয় পাশাপাশি জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র দেখানো লাগে। কি কি কাগজপত্র দেখানো লাগে তা নিচে আমরা তুলে ধরলাম।

ছয় মাস মেয়াদের একটি ভ্যালিড পাসপোর্ট
এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতা
চেয়ারম্যান কর্তৃক সত্যায়িত সনদ
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
জাপান ভাষা শিক্ষার সনদ

জাপান ওয়ার পারমিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রে যদি কোন ধরনের ভুল থাকে তাহলে কিন্তু জাপান ওয়ার পারমিট ভিসা না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। তাই আপনি যখন জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দূতাবাসের মাধ্যমে জমা দিবেন তখন অবশ্যই উপরুক্ত ভুলগুলো সংশোধন করে তারপরেই আপনারা ভিসার জন্য আবেদন করবেন।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা জাপান দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন অথবা বাংলাদেশে অবস্থিত সরকার নিবন্ধিত যে সমস্ত এজেন্সি গুলো রয়েছে এই সমস্ত এজেন্সিগুলোর মাধ্যমেও আবেদন করতে পারবেন। তবে সবথেকে ভালো হয় আপনি বাংলাদেশে অবস্থান করা অবস্থায় জাপানের কোন কোম্পানিতে কাজ খুজে নেওয়া।

এভাবে যদি আপনারা জাপানের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে পারেন তাহলে কিন্তু একেবারে কম খরচে এবং ভালো বেতনে সেখানে গিয়ে চাকরি করতে পারবেন। অথবা আপনার পরিচিত কোন ব্যক্তি যদি বর্তমানে জাপানে অবস্থান করে তাদের মাধ্যমে কিন্তু জাপানের ভিসা পেয়ে যাবেন এক্ষেত্রে শুধুমাত্র বাংলাদেশ ভাষা শিখে পরীক্ষা দিয়ে আপনারা জাপানে ঢুকতে পারবেন।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসাপ্রথম পাতা
চাকরির স্থানজাপান
দক্ষতাজাপানি ভাষা
বেতন১ লক্ষ ২০ হাজার প্লাস
চাকরির মেয়াদচার বছর
শিক্ষাগত যোগ্যতাএইচএসসি পাস

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বেতন কেমন

জাপানে বর্তমানে যে কোন ধরনের ওয়ার্ পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারলে বেতন ১ লক্ষ ২০ হাজার থেকে দুই লক্ষ এবং তিন লক্ষ টাকা পর্যন্ত বেতন তোলা সম্ভব। তবে অবশ্যই আপনাকে অভিজ্ঞতা দেখাতে হবে। তাহলে আপনি ভালো কোম্পানিতে জব করার সুযোগ পাবেন এবং জাপানে ভালো পরিমাণ বেতন তুলতে পারবেন।

আপনি যদি জাপানের ভাল কোম্পানিগুলোতে সুযোগ পান তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে জাপানে স্থায়ী হওয়ারও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে পরবর্তীতে আপনার কোম্পানির মাধ্যমেই এই সমস্ত সুযোগগুলো নিতে পারবেন। কেননা জাপানে খুব সহজেই কিন্তু স্থায়ী হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কি কাজ করা হয়

জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয় এক্ষেত্রে আপনারা জাপানের গভমেন্টের যে সমস্ত জব ওয়েবসাইট দেখতে পারেন। এ বিষয়গুলো দেখে আপনারা নির্দিষ্ট একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে জাপানের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা করে নিতে পারেন।

যারা সাধারণত জাপানে শ্রমিক ভিসার মাধ্যমে যেতে চাচ্ছে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু ভিন্ন রকম ব্যবস্থা রয়েছে ক্ষেত্রে ফ্যাক্টরি কাজ সহ হোটেল কর্মী রেস্টুরেন্ট সহ আনুষাঙ্গিক অন্যান্য বিষয়গুলোর কাজ করা হয়ে থাকে পর্যায়ক্রমে আমরা নিচে অন্য একটি কন্টেন্টের মাধ্যমে জাপানে বর্তমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ নিয়ে আলোচনা করেছি সেটি দেখে আসতে পারেন।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সতর্কতা

বর্তমানে জাপানের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়েও কিন্তু প্রতারণামূলক কার্যকলাপ চলছে। তাই অবশ্যই আপনারা যখন জাপানের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করবেন তখন অনলাইনের মাধ্যমে সেটি ভালোমতো দেখে তারপরে জাপানের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন।

এবং আপনি যেই এজেন্সির মাধ্যমে যাচ্ছেন সেই এজেন্সির সরকারি কোন লাইসেন্স আছে কিনা এবং তারা কিভাবে প্রসেস করে পাঠাচ্ছে এই বিষয়গুলো আগে থেকেই আপনার কোম্পানির মাধ্যমে জেনে নিতে হবে।

জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে প্রশ্ন এবং উত্তর

জাপান ওয়ার্ক ভিসা ২০২৩?

২০২৩ সালে জাপানের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পূর্ণভাবে চালু আছে। জাপানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নেওয়ার জন্য যে কেউ আবেদন করতে পারবে।

জাপান ওয়ার্ক ভিসার দাম কত?

জাপান ওয়ার্ক ভিসা যদি আপনি সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে নিতে চান তাহলে দাম পড়বে টাকা থেকে ১২ লক্ষ টাকা।

জাপান জব ভিসা কিভাবে পাবেন?

জাপান জব ভিসা নেওয়ার জন্য অবশ্যই সরকারি বা সরকার নিবন্ধিত এজেন্সি গুলার মাধ্যমে আপনারা জাপান জব ভিসা নিতে পারবেন।

জাপান জব ভিসার জন্য কি যোগ্যতা লাগে?

জাপান জব ভিসা নেওয়ার জন্য অবশ্যই জাপানি ভাষা শিখতে হবে এবং এইচএসসি অথবা এসএসসি সম্পূর্ণ হতে হবে তাহলেই জাপান জব ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *